২৪/০১. আগুন
Oomph (ওম্ফ)/ ‘حريق’ (হারিক্ব)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘চন্দ্রচেতনা’ পরিবারের অধীন গুরুত্বপূর্ণ ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা’ ‘যৌনোত্তেজনা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপান্তরিত মূলক সত্তা’ ‘চন্দ্রচেতনা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘জ্বর ও ঝড়’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘যম ও শিখা’ এবং এর ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ‘নরান্তক ও রৌরব’।
অভিধা (Appellation)
আগুন (বাপৌরূ)বি অগ্নি, বহ্নি, অনল, oomph, ‘حريق’ (হারিক্ব) বিণ প্রচণ্ড উত্তাপযুক্ত, অগ্নিমূর্তি, অগ্নিশর্মা, অত্যন্ত ক্রুদ্ধ (প্র) আত্মজ্ঞানী দার্শনিক মনীষীদের নির্মিত; ১. আগুন ২. জল ৩. মাটি ৪. বাতাস ও ৫. বিদ্যুৎ এ পঞ্চাত্মার একটি (শ্ববি) চন্দ্রচেতনা, কামোত্তেজনা, কামোদ্দীপনা, sexuality, ‘جنسانية’ (জেনাসানিয়া) (রূপ্রশ) ইরম্মদ, প্রেমাগুন, হোমানল (ইপ) Archangel (ইপ) নার (আ.ﻧﺎﺮ), নারই-জাহান্নাম (আ.ﻧﺎﺮ ﺠﻬﻧﻢ) (ইপৌচা) আযরাইল (আ.ﻋﺫﺭﺍﺌﻴﻞ) (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘চন্দ্রচেতনা’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; দাহ্যকারী আদিভূতকে বাংলায় আগুন বলা হয় ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, দ্বিপস্থ জীবের কাম বাসনাকে রূপকার্থে আগুন বলা হয় (বাপৌছ) নরান্তক ও রৌরব (বাপৌচা) যম ও শিখা (বাপৌউ) জ্বর ও ঝড় (বাপৌরূ) আগুন (বাপৌমূ) চন্দ্রচেতনা।
আগুনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (Some highly important quotations of oomph)
১. “ও কালার কথা কেন বলো আজ আমায়, যার নাম শুনলে আগুন জ্বলে তাপিত অঙ্গ শীতল হয়।” (পবিত্র লালন- ২৪১/১)।
২. “কঠিন হইয়া মা যখনে, সাধের বলাই দেয় আগুনে, ছেলের কান্না মা না শোনে, হৃদয়ে দয়া-মায়া নাই।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৩১৩)।
(মুখ; “হায়ঃ হায়ঃ আর কত পুড়াবি, মা তোর ননির দায়, আমার ভজন-সাধন সবই হইল ছাই”)।
৩. “কী আগুন জ্বালাইয়া গেলিরে, জ্বালা সইতে না পারি, আমি একাকিনী রই কেমনে, কালার সঙ্গ ছাড়ি।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৭২)।
৪. “জলের-মানুষ না হলে, মানুষ-নিধি ভাগ্যে কী মিলে, যে জলে জ্বালায় আগুন, সে জল পায় যোগ্য হলে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১১৬)।
৫. “নিদারূণ ফাগুন মনের আগুন ভরা-যৌবনে, হৃদয় পুড়ার জ্বালা আমার কালা নাহি জানে, ও তার বিরহ বেদনা, জ্বলে দাউ দাউ করে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২১৫)।
(মুখ; “বুকে আসন দিব কারেরে, কালা বিনা জ্বালা বুঝবে কে, কালারে আনিয়া দে লো, আমার বান্ধবরে আনিয়া দে”)।
৬. “প্রেমের আগুনে প্রেমের আগুনে জ্বলে ম’লাম সজনী গো, সে আগুন চোখে দেখলাম না।” (জনৈক মরমী কবি)।
৭. “বিচারের দায় করবে খাড়া, মারিবে সে আগুনের কোড়ারে, পাগল মনরে সে জল বিনা, কূল পাবে না।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২২৩)।
(মুখ; “ভবে লাফালাফি আর করিস না, ওরে আমার পাগল মনা, ভাঙ্গিবে এ রঙ্গখানারে, গুরু বিনা কেউ রবে না”)।
৮. “ভূতের রাজ্যে দশটি থানা- রয়েছে বাহাত্তরজনা, সেই রাজ্যের প্রধান ব্যাপারী- তারা সবে চুপিসারে- ভূত মানুষ পরিমাপ করে, আগুন ও বাতাস ধরি।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৯৭)।
৯. “মনের-মানুষ হারাইয়া গেলে পুড়ে প্রেমাগুনে, অন্তরে নিদারুণ ব্যথা কেহ নাহি জানে, দয়ালের বিচ্ছেদের ব্যথায়রে, বলন পুড়িছে আগুনে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১২৭)।
(মুখ; ডুবিল গগনের শশীরে ও শশী ডুবিল গগণে, কিবা হারাইলাম জীবনে”)।
১০. “যেদিন সাঁই হিসাব নিবে, আগুন পানির তুফান হবে, বিষয়রাশি কোথায় রবে, একবার ভেবে দেখ মনা।” (পবিত্র লালন- ৭৭৩/২)।
(মুখ; “মাওলা বলে ডাক রসনা, দিন বয়ে যায়, ছাড় বিষয় বাসনা”)।
১১. “النَّارِ ذَاتِ الْوَقُودِ” (আন্নারি যাতিল ওয়াকুদ) (Alnnari thati alwaqoodi) অর্থ; “গনগনে অগ্নিযুক্ত আগুন।” “The blazing fire.” (কুরান- সুরা বুরুজ- ৫)।
১২. “خَلَقَ الْإِنسَانَ مِنْ صَلْصَالٍ كَالْفَخَّارِ(১৪) وَخَلَقَ الْجَانَّ مِنْ مَارِجٍ مِنْ نَارٍ(১৫)” অর্থ; “তিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে (১৪) এবং জিনকে সৃষ্টি করেছেন ধুম্রহীন অগ্নিশিখা থেকে (১৫)।” কুরান- সুরা আররহমান- ১৪-১৫)।
আগুনের কয়েকটি সাধারণ উদ্ধৃতি (Some ordinary quotations of oomph)
১. “আগুন আছে ভস্মে ঢাকা, সুধা তেমনই গরল মাখা, মন্থন করলে যাবে দেখা, ভিন্ন আকারে।” (পবিত্র লালন- ৭০১/২)।
২. “আল্লাহর হাতে কুরানখানি, নিচে আগুন ওপরে পানি, তারই মধ্যে ক্বাদিরগনি, ঐ নাম জপে দিবারাতে।” (পবিত্র লালন- ৮৩১/২)।
৩. “ওপরে রবে ঝড়ের জ্বালা- চৌদিকে আগুনের লালা, জ্বলে পুড়ে হবে কালা- যারা রবে সাধনবিহীন- ভঙ্গ করে আপন সন্ধি- লাখে লাখে হবে বন্দী, সত্তরহাত শিকলে বান্ধি- করবে কত কারাধীন।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৪৭)।
৪. “কেউ সাধুর চরণ ধরে- বসে থাকবে বাম ধারে, হাজার বছরের পরে- শান্ত হবে অগ্নিবান– দয়ালের দরশন পেলে- তারাই যাবে গুরুকুলে, বাঁক্বি সব আগুনে জ্বলে, বলন কয় দিবে প্রাণ।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৪৬)।
৫. “ক্ষণে আগুন ক্ষণে পানি, কী বলো সে নামের ধ্বনি, সিরাজ সাঁইজির গুণে- লালন তাই ভনে, সে বাতাসের সঙ্গে বাতাস ধরে, আছে বসে।” (পবিত্র লালন- ৮২১/৩)।
৬. “খুঁজি তারে দেশ বিদেশে, আগুন জল মাটি বাতাসে, বলন কাঁইজি হারায় দিশে, খুঁজে তারে জগৎময়।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৬৮)।
৭. “জলে যেদিন ছাড়বে হুংকার, ডুবে যাবে আগুনের ঘর, লালন বলে সেদিন বান্দার, হয় কী গতি।” (পবিত্র লালন- ৩৪১/৪)।
৮. “তেড়ে আসবে অগ্নিবালা– ছুড়িবে আগুনের গোলা, পাতালগামী কলের নালা- তল ছাড়া কত গহীন- লাখে লাখে নগরবাসী- আপন গলে পরবে ফাঁসি, আপনি মরবে জলে ভাসি-কত জগৎ হবে বিলীন।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৪৭)।
৯. “বন পোড়ে তো সবাই দেখে, মনের আগুন কেবা দেখে, আমার রসরাজ চৈতন্য বৈ, গোপীর এমনই দশা কী মরণদশা, অবোধ লালন সে ভাব কই।” (পবিত্র লালন- ৮৯/৪)।
১০. “বিনা কাষ্ঠে আগুন জ্বলে, জল রয়েছে বিনা স্থলে, আখিরে হয় জল অনলে, প্রলয় অতি।” (পবিত্র লালন- ৩৪১/৩)।
১১. “রাধে কেন করো মান, কুঞ্জে আসে না যে শ্যাম, জলে আগুন দিতে পারি, বিন্দে আমার নাম, হাত ধরে মন সঁপেছিলি, সেকথা কী নাই মনে।” (পবিত্র লালন- ২১২/২)।
সাধারণ আগুন অর্থে ‘আগুন’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology oomph sense for ordinary fire)
১. “আমার মনেরে বুঝাই কিসে, কুলের ঘোরে আমার জ্ঞান-চক্ষু আঁধার, ঘিরল যেন রাহুতে এসে, বনে আগুন লাগলে দেখে সর্ব লোকে, মনের আগুন কে দেখে মনকোঠা ফেঁসে।” (পবিত্র লালন- ১৩৮/১)।
২. “জাত না দিলে পাই না হরি, কী ছার জাতির গৌরব করি, ছুঁসনে বলিয়ে, লালন বলে- জাত হাতে পেলে, পুড়াতাম আগুন দিয়ে।” (পবিত্র লালন- ২০১/৪)।
৩. “মায়ের পরে যে বড়াই করে, যেমন আগুনে পতঙ্গ মরে, দোষ কী আগুনে করে- বলন কয় যে অধিক নড়েচড়ে, নিজের মরা নিজেই মরে, শেষে সংসারে কুড়ায় দুর্ণাম।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৫১)। (মুখ; “মা করে লালনপালন মা মারে সন্তানের প্রাণ, প্রণাম জননীর চরণে প্রণাম”)।
৪. “ভ্রমররে… ভাইবে রাধারমণ বলে, শোনরে কালিয়া; নিভা ছিল মনের আগুন, কেন দিলা জ্বালাইয়ারে ভ্রমর কইও গিয়া।” (রাধারমণ) (মুখ; “ভ্রমর কইও গিয়া শ্রীকৃষ্ণ বিচ্ছেদের অনলে অঙ্গ যায় জ্বলিয়ারে ভ্রমর কইও গিয়া!”)।
আগুনের সংজ্ঞা (Definition of oomph)
সাধারণত; দাহ্যকারী আদিভূতকে আগুন বলে।
আগুনের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of oomph)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; দ্বিপস্থ জীবের কাম বাসনাকে চন্দ্রচেতনা বা আগুন বলে।
আগুনের প্রকারভেদ (Variations of oomph)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; আগুন দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান আগুন ও ২. উপমিত আগুন।
১. উপমান আগুন (Analogical oomph)
সাধারণত; দাহ্যকারী সত্তাকে উপমান আগুন বলে।
২. উপমিত আগুন (Compared oomph)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; দ্বিপস্থ জীবের যৌন উত্তেজনাকে চন্দ্রচেতনা বা উপমিত আগুন বলে।
আগুনের পরিচয় (Identity of oomph)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘চন্দ্রচেতনা’ পরিবারের একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ বিশেষ। সাধারণত; দাহ্যকারী আদিভূতকে আগুন বলা হয়। সাধারণ সাহিত্যে যদিও দাহ্যগুণসম্পন্ন আদিভূতকে আগুন বলা হয়। কিন্তু শ্বরবিজ্ঞানে; কামবাসনাকেই আগুন বলা হয়। যেমন; “প্রেমের আগুনে প্রেমের আগুনে জ্বলে ম’লাম সজনী গো, সে আগুন চোখে দেখলাম না”। এভাবেই; আগুন দ্বারা উপমা নির্মাণ করা হয়।
বড় মজার বিষয় হলো; বাংভারতের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক মনীষী-বক্তারা পুরাণে বর্ণিত আগুন পরিভাষাটির দ্বারা কেবল দাহ্যগুণসম্পন্ন আদিভূতকেই বুঝে ও বুঝিয়ে থাকে। অন্যদিকে; পুরাণে বর্ণিত আগুন পরিভাষাটির দ্বারা কখনই দাহ্যগুণসম্পন্ন আদিভূত বুঝায় না। এর দ্বারা সর্বদা জীবের চন্দ্রচেতনা বা কামবাসনা বুঝায়। শ্বরবিজ্ঞানের ‘বাঙালী পৌরাণিক প্রকৃত মূলক সত্তা’ না জানা ঐসব ছিন্নমূল বৈখ্যিক, টৈকিক, অভিধানবিদ ও অনুবাদকদের স্বেচ্ছাচারিতা, দৈন্যতা, খুষ্কতা ও অজ্ঞতার অমোঘ আখেটি আজ বাংভারতের ৪০ কোটি বাঙালী। এখন বিশ্ববিখ্যাত সাম্প্রদায়িক শ্বরবিজ্ঞান, পুরাণ বা পৌরাণিক সাহিত্যাদির প্রকৃত অর্থ বা প্রকৃতশিক্ষা উদ্ধারের সময় এসেছে। এখন তাদের মনগড়া ও ভুলের গুদামপচা ব্যাখ্যা, টীকা, অনুবাদ ও অভিধান আস্তকুড়ে নিক্ষেপ করার সময় হয়েছে। বিজ্ঞান ও দর্শনের অগ্রগতির সাথে সাথে আত্মতত্ত্বের ও শ্বরবিজ্ঞানেরও অগ্রগতি ও উন্নতি হয়েছে। প্রকাশিত হয়েছে মহাধীমান বলন কাঁইজির ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’। যারফলে; এখন সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক চরমপন্থীদের সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদ খতিয়ে দেখার সময় এসেছে।
তথ্যসূত্র (References)
(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)
১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula) "আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"
রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)
২ যোজক সূত্র (Adder formula) "শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"
৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula) "শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula) "শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula) "শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
< উৎস [] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত () ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত > থেকে √ ধাতু => দ্রষ্টব্য পদান্তর :-) লিঙ্গান্তর অতএব × গুণ + যোগ - বিয়োগ ÷ ভাগ
- A great 70% flat rate for your items.
- Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
- We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.