উত্তর

৬০/১. উত্তর
North (নর্থ)/ ‘ﺸﻤﺎﻞ’ (শিমাল)

ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর বাম পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ একটি বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা। এর বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা বাম এর বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা উদীচ্য ও চন্দ্রশ্বাস এর বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা ন্যাটা ও সব্য এবং এর বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা ইড়া ও বামদেব

অভিধা (Appellation)
উত্তর (বাপৌরূ)বি বাম, বাঁদিক, বামদিক, উত্তরদিক, উত্তরপার্শ্ব, শরীরে হৃদপিণ্ডের অবস্থানের দিক, north, ‘ﺸﻤﺎﻞ’ (শিমাল) (আল) বিমুখ, বিপরীত, প্রতিকূল, বিপক্ষ (প্র) ১. শ্বরবিজ্ঞানে মানবদেহের যে পার্শ্বে হৃদপিণ্ড অবস্থিত সে পার্শ্ব ২. মৎস্যরাজ বিরাটের কনিষ্ঠ পুত্র। অন্য নাম ভূমিঞ্জয়। তাঁর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার নাম শঙ্খ (শ্ববি) ইড়া, উত্তরারায়, বামদেব, পুণ্ড্ররক, সুমেরু, উত্তর দিকপাল (পরি) নাসিকার বাম পার্শ্বের নিঃশ্বাস, বাম নাসারন্ধ্রে চলাচলকারী শ্বাস, শ্বরবিজ্ঞানে বর্ণিত জগৎগুরুর (বাতাস) সাথে সুসম্পর্ক রাখবার সূক্ষ্ম নিরীক্ষ (ইপৌচা) হুসাইন (ﺤﺴﻴﻦ), আইসার (.ﺍﻴﺴﺮ) (দেপ্র) এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর বাম পরিবারের একটি বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; সকালে সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়ানো অবস্থায় দেহের বাম পার্শ্বকে বাংলায় ‘উত্তর বলা হয় ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, নাসিকার বাম ছিদ্রপথে চলাচলকারী শ্বাসকে রূপকার্থে ‘উত্তর বলা হয় (বাপৌছ) ইড়া ও বামদেব (বাপৌচা) ন্যাটা ও সব্য (বাপৌউ) উদীচ্য ও চন্দ্রশ্বাস (বাপৌরূ) উত্তর (বাপৌমূ) বাম Jস্ত্রী উত্তরা।

উত্তর (বাপৌছ)বি সাড়া, প্রতিবাক্য, মীমাংসা, সমাধান, সিদ্ধান্ত, আপত্তি খণ্ডন, আহ্বানের সাড়া, অর্থালঙ্কার বিশেষ বিণ পরবর্তী, ভবিষ্যৎ, সচরাচর দেখা যায় না এমন, দুর্লভ, অসাধারণ (লোকোত্তর প্রতিজ্ঞা), অধিক, অঢেল (অষ্টোত্তর), শেষ (উত্তর কাণ্ড), উপরিস্থ (উত্তরচ্ছেদ), সুমেরু (উত্তর মেরু) ক্রিবিণ অনন্তর, পশ্চাৎ, অব্যবহিত পরে, তাহার পর।

উত্তরের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (Some highly important quotations of north)
১.   “উত্তরা সুর বাজে ভালো, হৃদকমলে জ্বলে আলো, দক্ষিণা সুর বদন কালো, বিখণ্ডন ঘটিয়া যায় (বলন তত্ত্বাবলী- ১৫৯)
২.   “দেহের খবর বলি শোনরে মন, দেহের উত্তর দিকে আছে বেশি দক্ষিণেতে কম।” (পবিত্র লালন- ৫৫০/১)

উত্তরের কয়েকটি সাধারণ উদ্ধৃতি (Some ordinary quotations of north)
১.   “জগৎগুরুর অপারলীলা- দেখবি তার রূপ রঙ্গিলা, করিসনে আর অবহেলা- সময় তোর অধিক নাই, উত্তরা বায় ধরলে পাড়ি- মানুষগুরু হয় কাণ্ডারী, বলন কয় ভয় কী তারই- কালসমন দূরে পালায় (বলন তত্ত্বাবলী- ৯৬)
২.   “মানুষগুরু হয় আকারে- জগৎগুরু রয় নিরাকারে, জ্ঞান দ্বারা ধরো তারে- নিকটে সে দূরে নয়, দমে যায় দমেতে আসে- দিনরজনী ডানে বাঁয় সে, ফাঁদ পাঁতিয়া ধর কষে- ভক্তি দিয়ে উত্তরা বায়।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৯৬)
৩.   “যেদিন দক্ষিণের কালশশী উদয় হয় উত্তরে গিয়া, বসে থাকে পারঘাটেতে শক্তিরূপ ধরিয়া, পারমিদের মহান মহীমা- অলৌকিকশক্তির নিশানা, পাইতে সে শক্তিখানা- নিরীক্ষ ধররে ত্রিবেণী (বলন তত্ত্বাবলী- ৬৪)
৪.   “সপ্ততল পাতালে যে রূপভরা স্বরূপকারা, ঐ অচিনপুরে বসত করে গুরু সাঁই বিষ্ণু বরা, উত্তরা বায় গেলে সেথায়, যায় সহজে সাঁই ধরা।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৪৫)
৫.   “সে নিশান দেখতে বাঁকা, মাঝখানে লাল চিহ্ন আঁকা, সাধন করলে উত্তর পারে, অবশ্য মিলবে তারে।” (পবিত্র লালন- ২৭৪/২)

উত্তরের সংজ্ঞা (Definition of north)
সাধারণত; সকালে সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়ানো অবস্থায় দেহের বাম পার্শ্বকে উত্তর বলে।

উত্তরের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of north)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; নাসিকার বামছিদ্র পথে চলাচলকারী শ্বাসকে উত্তর বলে।

উত্তরের প্রকারভেদ (Variations of north)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; উত্তর দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান উত্তর ও ২. উপমিত উত্তর।

. উপমান উত্তর (Analogical north)
সাধারণত; সকালে সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়ানো অবস্থায় দেহের বাম পার্শ্বকে উপমান উত্তর বলে।

. উপমিত উত্তর (Compared north)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; নাসিকার বামছিদ্র পথে চলাচলকারী শ্বাসকে উপমিত উত্তর বলে।

উত্তরের পরিচয় (Identity of north)
এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর বাম পরিবারের অধীন একটি বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা বিশেষ। সকালে সূর্যের দিকে মুখ করে দাঁড়ানো অবস্থায় দেহের বাম পার্শ্বকে উত্তর বলা হয় বা নাসিকার বামশ্বাসকে শ্বরবিজ্ঞানে সর্বসময় উত্তর বা উত্তরায়ণ বলা হয়। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক মনীষীগণ সব সময় উত্তর বলতে উত্তর গোলার্ধের দিক বুঝে থাকেন। তাই; তাদের নির্মিত পুস্তক-পুস্তিকার ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণগুলো সাধারণ মানুষের কোনো উপকারে আসে না। বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষাগুলোর সঠিক অভিধা উদ্ঘাটন না করেই সাধারণ ব্যৈখ্যিক ও টৈকিকগণ মহা গ্রন্থাদির টীকা ও ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণগুলো প্রণয়ন করতে থাকেন। বর্তমানকালের অনুবাদকরাও ঐ একই পন্থা অবলম্বন করে থাকেন। শ্বরবিজ্ঞানের সত্তার সঠিক অভিধা উদ্ঘাটন না করেই একান্ত মনগড়া অভিধা দ্বারা অনুবাদ করে যাচ্ছেন বড় বড় পুরাণ ও সাম্প্রদায়িক গ্রন্থাদি পর্যন্ত। শ্বরবিজ্ঞানে; ব্যবহৃত উত্তর যে আদৌ সৌরজগতের উত্তর দিক নয় তা অনেক সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক মনীষীই জানেন না। আলোচ্য উত্তর হলো নাসিকার বামশ্বাস।

সাধারণত; উত্তর বলতে প্রকৃতির একটি দিক বুঝালেও শ্বরবিজ্ঞানে কেবল নাসিকার বামশ্বাস বুঝায়। আরবীয় রূপকারগণের মতে; এ বামশ্বাসের গুরুত্ব অপেক্ষাকৃত স্বল্প। কারণ; তারা ডানশ্বাসকে শুভশ্বাস বা কাজের শুভলক্ষণ বলে মনে করে থাকেন। এজন্য; মূলত মধ্যপ্রাচ্য হতে ডানপন্থী সংস্কৃতিই আবিষ্কার হয়েছে বা হচ্ছে। বর্তমানেও মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রদায়িক, পারম্পরিক ও সামাজিক সংস্কারগুলো কেবলই ডানপন্থী। যেমন; পথের ডানপার্শ্ব ধরে চলা, গাড়ি ডানদিক দিয়ে চালানো, ঘর বা আখড়ায় প্রথমে ডান পা প্রবেশ করানো, ডানহাত দ্বারা ভোজন আরম্ভ করা ইত্যাদি। এ হতেই এদেশে যার যার ডাইনে চলি ভাই এ বাণীর উদ্ভব হয়েছে। অথচ ভারতবর্ষের সুমহান রূপকার মনীষীগণের চিন্তাধারা সম্পূর্ণই বিপরীত। বাঙালী মনীষীগণ বলে থাকেন- “নাসিকার ডানশ্বাস তুলনামূলকভাবে ঊষ্ণ এবং বামশ্বাস শীতল।” এ হতেই বামশ্বাসকে চন্দ্রশ্বাস এবং ডানশ্বাসকে সূর্যশ্বাস বলা হয়। তাঁরা আরও বলেন; “সবসময় ডানশ্বাস শুভ নয়। নাসিকার বামশ্বাস দিনের বেলায় শুভ কিন্তু ডানশ্বাস রাতের বেলায় শুভ। এছাড়াও; দিনের সব কাজকর্মের জন্য ও মৈথুনের জন্য সর্বদা বামশ্বাস কল্যাণকর। বামশ্বাস চলাকালীন সময়ে মানুষের মন ও মস্তিষ্ক শীতল ও শান্ত থাকে এবং ডানশ্বাস চলাকালীন সময়ে মন ও মস্তিষ্ক উত্তপ্ত ও অশান্ত থাকে।”

বামশ্বাস শীতল। এজন্য; তা মন-মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে। এ সূত্র ধরেই বাংভারতীয় উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক, পারম্পরিক ও সামাজিকভাবে বামপন্থী সংস্কৃতির উদ্ভব হয়েছে। যেমন; পথের বামপার্শ্ব ধরে চলা, গাড়ি বামদিক দিয়ে চালানো ও ঘর বা আখড়ায় প্রথমে বাম পা প্রবেশ করানো ইত্যাদি। এ হতেই এদেশে যার যার বামে চলি ভাই এ বাণীর উদ্ভব হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ডানপন্থী সংস্কৃতি ও ভারতবর্ষে বামপন্থী সংস্কৃতির উদ্ভব হওয়ার প্রকৃত কারণ এটিই। ডান ও বাম সংস্কৃতির বৈধাবৈধতা সঠিকভাবে নির্ণয় করা সব বুদ্ধিমানের একান্ত প্রয়োজন। যারা আজ স্বদেশে বৈদেশী সংস্কৃতির চর্চা ও অনুশীলন করছে তাদের বিষয়টি গভীরভাবে অনুধাবন করা অধিক অধিক প্রয়োজন। কেবল সাম্প্রদায়িক অন্ধবিশ্বাসের ধুয়া দিয়ে চরম ও পরম বাস্তবতাকে জলাঞ্জলি দেওয়া বা পদ্দলিত করা কখনই কারো উচিত নয়।

সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক মতবাদ সর্বদাই আপেক্ষিক কিন্তু সংস্কৃতি একটি জাতির ঐতিহ্য। সংস্কৃতি একটি জাতির গৌরব। আজ এ অঞ্চলে যে সাম্প্রদায়িক মতবাদ রয়েছে; একশত বছর পরে হয়তো এখানেই অন্য একটি মতবাদ উপস্থিত হবে। তেমনই; আজ এখানে যে পারম্পরিক মতবাদ রয়েছে; কয়েক দশক পরে হয়তো এখানে অন্য একটি পারম্পরিক মতবাদ প্রাধান্য বিস্তার করবে। কিন্তু সংস্কৃতি প্রায় চিরস্থায়ী বলা যায়। কারণ; এদেশে পথের বামপার্শ্ব দিয়ে পথ চলা এবং ডান স্টিয়ারিংয়ে গাড়ি চালানোর যে সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তা আর কখনও পরিবর্তন হবে বলে মনে হয় না। প্রজন্মের পর প্রজন্ম এভাবেই হয়তো চলতে থাকবে। এ অঞ্চলের নাম হিন্দুস্থান। ইতিহাস দেখুন সবার কয়েকপুরুষ ঊর্ধ্বের সবাই হিন্দু ছিলেন। তখন মঠ ও মন্দিরগুলো জোকার ও উলুধ্বনিতে মুখরিত থাকত সর্বদা। আজ সে মঠ ও মন্দিরগুলোই অকেজো। মঠ ও মন্দিরের পরিবর্তে বর্তমানে এদেশে মসজিদ ও মাদ্রাসা নির্মিত হয়েছে। আজ দিনে পাঁচবার আযানের ধ্বনিতে মুখরিত হচ্ছে হিন্দুস্থানের আকাশ বাতাস। কয়েক শতাব্দী পরে আবার নতুন কোনো সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক মতবাদ এসে এ মতবাদের স্থান অধিকার করবে। এটাই প্রকৃতির চিরামোঘ নিয়ম। কিন্তু একটি সংস্কৃতি কোনো সমাজে মাত্র একবার প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলেই তা অনন্তকালের জন্যই স্থায়ী হয়ে যায়। বাম ও ডান বা উত্তর ও দক্ষিণের সঠিক সংস্কৃতি গ্রহণের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা প্রত্যেক বুদ্ধিমানের একান্তভাবেই উচিত বলে আমরা মনে করি।

তথ্যসূত্র (References)

(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)

১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula)
"আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"

রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)

২ যোজক সূত্র (Adder formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"

৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

< উৎস
[] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত
() ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত
> থেকে
√ ধাতু
=> দ্রষ্টব্য
 পদান্তর
:-) লিঙ্গান্তর
 অতএব
× গুণ
+ যোগ
- বিয়োগ
÷ ভাগ

Here, at PrepBootstrap, we offer a great, 70% rate for each seller, regardless of any restrictions, such as volume, date of entry, etc.
There are a number of reasons why you should join us:
  • A great 70% flat rate for your items.
  • Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
  • We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.

পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী

উপস্থ (শিশ্ন-যোনি) কানাই,(যোনি) কামরস (যৌনরস) বলাই (শিশ্ন) বৈতরণী (যোনিপথ) ভগ (যোনিমুখ) কাম (সঙ্গম) অজ্ঞতা অন্যায় অশান্তি অবিশ্বাসী
অর্ধদ্বার আগধড় উপহার আশ্রম ভৃগু (জরায়ুমুখ) স্ফীতাঙ্গ (স্তন) চন্দ্রচেতনা (যৌনোত্তেজনা) আশীর্বাদ আয়ু ইঙ্গিত ডান
চক্ষু জরায়ু জীবনীশক্তি দেহযন্ত্র উপাসক কিশোরী অতীতকাহিনী জন্ম জ্ঞান তীর্থযাত্রা দেহাংশ
দেহ নর নরদেহ নারী দুগ্ধ কৈশোরকাল উপমা ন্যায় পবিত্রতা পাঁচশতশ্বাস পুরুষ
নাসিকা পঞ্চবায়ু পঞ্চরস পরকিনী নারীদেহ গর্ভকাল গবেষণা প্রকৃতপথ প্রয়াণ বন্ধু বর্তমানজন্ম
পালনকর্তা প্রসাদ প্রেমিক বসন পাছধড় প্রথমপ্রহর চিন্তা বাম বিনয় বিশ্বাসী ব্যর্থতা
বিদ্যুৎ বৃদ্ধা মানুষ মুষ্ক বার্ধক্য মুমুর্ষুতা পুরুষত্ব ভালোবাসা মন মোটাশিরা যৌবন
রজ রজপট্টি রজস্বলা শুক্র মূত্র যৌবনকাল মনোযোগ রজকাল শত্রু শান্তি শুক্রপাত
শুক্রপাতকারী শ্বাস সন্তান সৃষ্টিকর্তা শুক্রধর শেষপ্রহর মূলনীতি সন্তানপালন সপ্তকর্ম স্বভাব হাজারশ্বাস
ADVERTISEMENT
error: Content is protected !!