১৩/০৩. তপলোক
Paradise (প্যারাডাইজ)/ ‘ﻔﺮﺪﻮﺱ’ (ফেরদাউস)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘উপস্থ’ পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা’ ‘যোনি-শিশ্ন’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপান্তরিত মূলক সত্তা’ ‘উপস্থ’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘কণ্ডনী’। এর অন্যান্য ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘ঘানী’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘জনিত্র ও মধুমালা’ এবং এর ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ‘দ্বাপর ও ভগবান’।
অভিধা (Appellation)
তপলোক (বাপৌউ)বি আশ্রম, তপোবন, সাধনের নির্জন স্থান, মুনি ঋষিদের আশ্রম, যে বনে সাধকগণ তপস্যার জন্য বসবাস করেন, paradise, ‘ﻔﺮﺪﻮﺱ’ (ফেরদাউস), nunnery, ‘ﻤﻟﺠﺎﺀ’ (মালজা) (প্র) ১. বাঙালী পুরাণে বর্ণিত; সপ্ত স্বর্গলোকের একটি ২. তপোবন নামক তীর্থস্থান বিশেষ (শ্ববি) উপস্থ, জনিত্র, জননেন্দ্রিয়, কামিন্দ্রিয়, the reproductive organ (রূপ্রশ) গোফা, মঠ, ভজনালয়, বেদি, বিহার (ইংপ) hermitage, monastery (ফাপ) মা’ওয়া (আ.ﻤﺄﻮٰﻯ) (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘উপস্থ’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; যে কোনো তপস্যালয়কেই তপলোক বলা হয় ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, ব্রহ্মবিদ্যা ও ব্রহ্মবিদ্যা শিক্ষার স্থানকে রূপকার্থে তপলোক বলা হয় (বাপৌছ) দ্বাপর (অশ্বদ্বয়, দুইবন্ধু ও দুইভাই) ও ভগবান (বাপৌচা) জনিত্র ও মধুমালা (বাপৌউ) ঘানী ও তপোবন (বাপৌরূ) কণ্ডনী (বাপৌমূ) উপস্থ {বাং. তপঃ+ বাং. লোক}
তপলোকের সংজ্ঞা (Definition of paradise)
সাধারণত; যে কোনো তপস্যালয়কেই তপলোক বলে।
তপলোকের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of paradise)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; ব্রহ্মবিদ্যা শিক্ষার স্থানকে আশ্রম বা রূপকার্থে তপলোক বলে।
তপলোকের প্রকারভেদ (Variations of paradise)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে তপলোক দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান তপলোক ও ২. উপমিত তপলোক।
১. উপমান তপলোক (Analogical paradise)
সাধারণত; যে কোনো তপস্যালয়কেই উপমান তপলোক বলে।
২. উপমিত তপলোক (Compared paradise)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; ব্রহ্মবিদ্যা শিক্ষার স্থানকে আশ্রম বা উপমিত তপলোক বলে।
তপলোকের পরিচয় (Identity of paradise)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘উপস্থ’ পরিবারের একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ বিশেষ। সারাবিশ্বের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক পুস্তক-পুস্তিকায় এর ন্যূনাধিক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। তবে; এ পরিভাষাটি একেক গ্রন্থে একেক ভাষায় ব্যবহৃত হওয়ার কারণে; সাধারণ পাঠক-পাঠিকা ও শ্রোতাদের তেমন দৃষ্টিগোচর হয় না। সাধারণত; তপস্যার যে কোনো স্থানকে তপলোক বলা হয়। অন্যদিকে; শ্বরবিজ্ঞানে আত্মদর্শন চর্চার আশ্রম, আখড়া, বেদি, বিহার, মঠ ও মন্দিরকে তপোবন বলা হয়। উল্লেখ্য; তপোবন অর্থ কখনই বন নয়। মরমী ও আত্মজ্ঞানী সাধকরা কেবল মানবদেহকেই সর্বোত্তম তপলোক বা তপোবন বলে থাকে। তাদের মতো তপোবন বলতেও মানবদেহ ও তপলোক বলতেও কেবল মানবদেহ। তবে; অল্প সংখ্যক মরমী ও আত্মতাত্ত্বিকের মতামত হলো; তপলোক ও তপোবন বলতে নারীদেহ বুঝায়। তারা আরও বলে যে; যেমন; নিধুবন ও মথুরা পরিভাষা দ্বারা নারীদেহ বুঝায়; তাদৃশ; এখানে; তপোবন ও তপলোক দ্বারাও নারীদেহ বুঝায়। তাই; দাম্পত্যে আবদ্ধ সাধকদের সাধনের জন্য বাড়ির বাইরে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।
১৩/০৪. জনিত্র
Pudenda (পিডেন্ডা)/ ‘سوأة’ (সাওয়া)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘উপস্থ’ পরিবারের অধীন গুরুত্বপূর্ণ একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা’ ‘যোনি-শিশ্ন’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপান্তরিত মূলক সত্তা’ ‘উপস্থ’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘কণ্ডনী’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘ঘানী ও তপলোক’। এর অন্যান্য ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘মধুমালা’ এবং এর ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ‘দ্বাপর ও ভগবান’।
অভিধা (Appellation)
জনিত্র (বাপৌচা)বি উপস্থ, জননতন্ত্র, জননেন্দ্রিয়, উৎপাদকযন্ত্র, যে যন্ত্র বা যন্ত্রাদি দ্বারা কোনকিছু উৎপাদন করা যায়, pudenda, ‘سوأة’ (সাওয়া), the reproductive organ (রূপ্রশ) কণ্ডনী, ঘানী, সেগো, ভগবান, শুম্ভ-নিশুম্ভ, কানাই-বলাই (ফাপ) মাহগির (ফা.ﻤﻫﻰﮔﻴﺭ) (ইংপ) reproducer (ইদে) হারুত-মারুত (আ.ﻫﺎﺭﻮﺓ ﻤﺎﺭﻮﺓ), হাবিল ক্বাবিল (আ.ﻗﺎﺑﻞ ﺤﺑﻝ) (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘উপস্থ’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, জননেন্দ্রিয়কে জনিত্র বলা হয় (বাপৌছ) দ্বাপর ও ভগবান (বাপৌচা) জনিত্র ও মধুমালা (বাপৌউ) ঘানী ও তপোবন (বাপৌরূ) কণ্ডনী (বাপৌমূ) উপস্থ।
Pudenda [পিডেন্ডা] (GMP)n উপস্থ, জননাঙ্গ, জননেন্দ্রিয়, pudendum, genitals, genitalia, private parts, reproductive organs, regenerator, ‘المحاشم’ (আলমুহাশাম), ‘التناسلي’ (আত্তানাসুলি), ‘الأعضاء التناسلية’ (আলয়াদা আত্তানাসুলিয়া) {ই}
‘المحاشم’ [আলমুহাশাম] (আপৌছ)বি উপস্থ, জননেন্দ্রিয়, জননাঙ্গ, extractor, pudendum, genitalia, reproducer, ‘مستخرج’ (মুস্তাখরাজ), ‘المجداد’ (আলমাজিদা), ‘التناسلي’ (আত্তানাসুলি) {আ}
‘مستخرج’ [মুস্তাখরাজ] (আপৌছ)বি নিষ্কর্ষক, নির্যাস উত্তোলনকারী, extractor, pudendum, denitalia, reproducer, ‘المجداد’ (আলমাজিদা), ‘التناسلي’ (আত্তানাসুলি) {আ}
জনিত্রের সংজ্ঞা (Definition of pudenda)
শ্বরবিজ্ঞানে; জননেন্দ্রিয়কে জনিত্র বলে।
জনিত্রের পরিচয় (Identity of pudenda)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘উপস্থ’ পরিবারের একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ বিশেষ। সারাবিশ্বের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক পুস্তক-পুস্তিকায় এর ন্যূনাধিক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। তবে; এ পরিভাষাটি একেক গ্রন্থে একেক ভাষায় ব্যবহৃত হওয়ার কারণে; সাধারণ পাঠক ও শ্রোতাদের তেমন দৃষ্টিগোচর হয় না। সাধারণত; উপস্থকে জনিত্র বলা হয়। জনিত্রের সত্তা দুটি। যথা; শিশ্ন ও যোনি। শ্বরবিজ্ঞানে; এঁদের দুই ভাই, দুই বোন, দুই বন্ধু, দুই ঘোড়া, দুই দেবতা ও দুই দৈত্য ইত্যাদি বলা হয়। যেমন; বাঙালী পুরাণে বর্ণিত শুম্ভ-নিশুম্ভ; গ্রিক পুরাণে বর্ণিত শিমন-পিতর ও আরবীয় পুরাণে বর্ণিত হাবিল-কাবিল ও হারুৎ-মারুৎ ইত্যাদি। এছাড়া; বাঙালী পৌরাণিক দর্শন অনুযায়ী জনিত্রকে ভগবানও বলা হয়। সারাবিশ্বের বিভিন্ন মরমী সাধক জনিত্রের এ দুটি সত্তাকে দুই ভাই, দুই বন্ধু ও দুই ঘোড়া অসংখ্য শিক্ষামূলক উপাখ্যান নির্মাণ করেছে। অথচ; জনিত্র ও তার সত্তা দুটির সঠিক ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’ চিনতে ও জানতে না পেরে সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক মনীষী ও বক্তারা চরম বিভ্রান্তিকর, হাস্যকর ও উপহাসমূলক ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করেছে। তা হতেই এখন সৃষ্টি হচ্ছে যতসব দল উপদলের। সৃষ্টি হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা। সৃষ্টি হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদ। অর্থাৎ; ভুল হতে ভুলের সৃষ্টি হচ্ছে।
তথ্যসূত্র (References)
(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)
১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula) "আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"
রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)
২ যোজক সূত্র (Adder formula) "শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"
৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula) "শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula) "শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula) "শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
< উৎস [] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত () ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত > থেকে √ ধাতু => দ্রষ্টব্য পদান্তর :-) লিঙ্গান্তর অতএব × গুণ + যোগ - বিয়োগ ÷ ভাগ
- A great 70% flat rate for your items.
- Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
- We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.