১৬/১৭. দানব
Monster (মনস্টার)/ ‘وحش’ (ওয়াহাস)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কানাই’ পরিবারের অধীন গুরুত্বপূর্ণ একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা’ ‘যোনি’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপান্তরিত মূলক সত্তা’ ‘কানাই’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘রজকিনী’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘অন্ধকূপ, করঙ্গ, গোকুল, চিতা, চুলা, পাখি২ ও প্রস্তর’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘অনন্ত, কবন্ধ, ধন্বন্তরী, বরুণ, বৃত্র, মাধাই ও হিবাচী’ এবং এর অন্যান্য ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ‘কলাপী, কালনাগিনী, দস্যু, ব্রজপুর, মরা৪ ও রাক্ষস’। এ পরিভাষাটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কানাই’, ‘বলাই’ ও ‘শুক্র’ ইত্যাদি ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’র চারিত্রিক ও ছদ্মনাম পরিভাষা রূপে ব্যবহৃত হয়। এজন্য; বর্ণনার ক্ষেত্র অনুযায়ী এর সঠিক দেহতাত্ত্বিক ব্যুৎপত্তি উদ্ঘাটন করা প্রত্যেক পাঠক-শ্রোতার একান্ত প্রয়োজন। দৈত্য পরিভাষা ব্যবহারকারী কয়েকটি ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’র সারণী নিচে দেখানো হলো।
বাংলা | ইংরেজি | আরবি | মূলক |
দৈত্য১ | Goliath (গলেথ) | ‘جالوت’ (জালুত) | বলাই |
দৈত্য২ | Giant (জায়েন্ট) | ‘بالشص’ (বিশশিস) | শুক্র |
দানব | Monster (মনস্টার) | ‘وحش’ (ওয়াহাস) | কানাই |
অভিধা (Appellation)
দৈত্য (বাপৌছ)বি অসুর, দানব, বিরাটাকার ব্যক্তি, অসুর প্রকৃতির লোক, monster, ‘وحش’ (ওয়াহাস), giant, demon, prodigy, genie, goliath (শ্ববি) যোনি, sex, vagina, ফারজ (আ.ﻔﺮﺝ) (রূপ্রশ) কানাই, অযোধ্যা, গণ্ডগ্রাম, গোষ্ঠ, চুলা, নাগিনী, নৌকা, পাথর, ব্রজ, রজকিনী, স্রাবস্তী, হিবাচী (ইংপ) destroyer, origin (ইপ) মক্কা (আ.ﻤﻜﺔ) (ইদে) দাজ্জাল (আ.ﺪﺟﺎﻞ), হামান (আ.ﻫﺎﻤﺎﻦ), হারুত (আ.ﻫﺎﺭﻮﺓ), হেরা (ﺤﺭﺍ), হাজরে আসুদ (حجر أسود) (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কানাই’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ও শ্বরবিজ্ঞানের একটি ‘দেবতা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; বাঙালী পুরাণে বর্ণিত; বিশাল আকার ভয়ঙ্কর জন্তুকে দৈত্য বলা হয় ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, যোনিকে রূপকার্থে দৈত্য বলা হয় (বাপৌছ) কলাপী, কালনাগিনী, দস্যু, দানব, ব্রজপুর, মরা৪ ও রাক্ষস (বাপৌচা) অনন্ত, কবন্ধ, ধন্বন্তরী, বরুণ, বৃত্র, মাধাই ও হিবাচী (বাপৌউ) অন্ধকূপ, করঙ্গ, গোকুল, চিতা, চুলা, পাখি২ ও প্রস্তর (বাপৌরূ) রজকিনী (বাপৌমূ) কানাই।
Monster [মনস্টার] (GMP)n দানব, দৈত্য, রাক্ষস, পিশাচ, কিম্ভূতবস্তু, কিম্ভূতজীব, কিম্ভূতকিমাকার প্রাণী, giant, demon, prodigy, genie, goliath, ‘مسخ’ (মাসাখা) (আল) বিশাল, বিপুলায়তন, বিরাটকায়, বিরাটাকার (প্র) ১. গ্রিক পুরাণে বর্ণিত; রূপকথার কাল্পনিক প্রাণী (যেমন; অর্ধেক জন্তু বা অর্ধেক পাখি) ২. পাপ বা অসৎ কোনো গুণে অসাধারণ অত্যাচারী ব্যক্তি ৩. অস্বাভাবিকভাবে বিকৃতগঠন প্রাণী বা উদ্ভিদ, অস্বাভাবিক আকার-আকৃতি বা গুণসম্পন্ন ব্যক্তি বা বস্তু {ই}
দৈত্যের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (Some highly important quotations of monster)
১. আরবিতে মালাকি বলে ফার্সিতে ফেরেস্তা কয়, সংস্কৃতিতে দৈত্য-দেবতা বাংলায় দেবতা হয়, জীবদেহে যোগাযোগকারী- জীবমাত্র রয় সবারি, ভাব উপলব্ধিকারী- যত আছে সৃষ্টিকুলে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১৯২)।
২. “জগাই মাধাই দস্যু ছিল, তাদের গুরুর কৃপা হলো, অধীন লালন দোহাই দিলো, সে আশাতে।” (পবিত্র লালন- ৩৯৫/৪)।
দৈত্যের সংজ্ঞা (Definition of monster)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে বর্ণিত; বিশাল আকার ভয়ঙ্কর জন্তুকে দৈত্য বলে।
দৈত্যের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of monster)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; যোনিকে রূপকার্থে দৈত্য বলে।
দৈত্যের প্রকারভেদ (Variations of monster)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; দৈত্য দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান দৈত্য ও ২. উপমিত দৈত্য।
১. উপমান দৈত্য (Analogical monster)
সাধারণত; বাঙালী পুরাণে বর্ণিত; বিশালকায় ভয়ঙ্কর জন্তুকে উপমান দৈত্য বলে।
২. উপমিত দৈত্য (Compared monster)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; যোনিকে উপমিত দৈত্য বলে।
কানাইকে দৈত্য বলার কারণ কী? (What cause to say leaky monster?)
শ্বরবিজ্ঞানে; নারীদের যোনিকে দৈত্য বলা হয়। এটি; অত্যন্ত লজ্জাস্কর পরিভাষা। এজন্য; পুরাণে এর অনেক ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ সৃষ্টি করা হয়েছে। একে রূপক অর্থে কানাই, রজকিনী, কবন্ধ, দানব ও ধন্বন্তরী ইত্যাদি বলা হয়। রূপকথার দৈত্য বা কল্পিত দৈত্যরা; যেমন প্রতিনিয়ত মানুষ হত্যা করে; তদৃশ মৈথুনের সময়ে কানাই বলাইকে হত্যা করে। তাই; শ্বরবিজ্ঞানে কানাইকে দৈত্য বলা হয়। অর্থাৎ; শ্বরবিজ্ঞানে; শুক্রপাত করাকে হত্যা বা মৃত্যু বলা হয়। কামলীলা দ্বারা প্রতিনিয়তই কানাই বলাইকে হত্যা করে। এজন্য; শ্বরবিজ্ঞানে; কানাইকে দৈত্য বলা হয়।
দৈত্যের পরিচয় (Identity of monster)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কানাই’ পরিবারের একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ বিশেষ। বিশ্বের বিভিন্ন পুরাণে এ পরিভাষাটির ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু একেক দেশে একেক ভাষায় একে উপস্থাপন করা হয়। এজন্য; সাধারণ পাঠক-শ্রোতারা এটি; অনুধাবন করতে পারে না। এ পরিভাষাটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কানাই’, ‘বলাই’ ও ‘শুক্র’ ইত্যাদি ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’রই চারিত্রিক ও ছদ্মনাম পরিভাষা রূপে ব্যবহৃত হয়। সাধারণ পাঠক-পাঠিকারা এদের চরিত্র দেখে প্রায়ই বাস্তব বলে ভুল করে। যে ৩টি মূলকে পরিভাষাটি ব্যবহার হয়; তার বিবরণ পূর্বেই উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে; আলোচ্য পরিভাষাটির ‘বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা’ হচ্ছে ‘কানাই’।
অত্যন্ত মজার বিষয় হলো; সমাজের অধিকাংশ অনুবাদক, অভিধানবিদ, বৈখ্যিক, টৈকিক, লেখক, গবেষক, আলোচক ও পাঠক-শ্রোতা পুরাণে ব্যবহৃত দৈত্য বলতে কল্পিত বিশাল দেহী দৈত্যকেই বুঝে এবং বুঝিয়ে থাকে। এ কারণে; দীর্ঘদিন হতে বিশ্ববিখ্যাত সাম্প্রদায়িক গ্রন্থাদির মূলশিক্ষা চরমভাবে বিঘ্নিত বা ব্যহত হয়ে আসছে। যারফলে; ক্রমে ক্রমে সৃষ্টি হচ্ছে প্রচলিত সাম্প্রদায়িকতা, সন্ত্রাসবাদ ও উগ্রবাদের। এখনও যদি সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক গ্রন্থাদির ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’গুলোর দেহতাত্ত্বিক ব্যুৎপত্তি উদ্ঘাটন করা না হয়; তবে ভাবি-প্রজন্মকে সাম্প্রদায়িক মতবাদগত ও জাতিগত সহিংসতা হতে অবমুক্ত করতে চরমভাবেই ব্যর্থ হতে হবে। পরিশেষে বলা যায় যে; সাম্প্রদায়িক গ্রন্থ ও পৌরাণিক সাহিত্যাদির মধ্যে ব্যবহৃত দৈত্য পরিভাষাটির দ্বারা কখনই রূপকথার কল্পিত বিশাল দেহী দৈত্য বুঝায় না। বরং; এ পরিভাষাটির দ্বারা কেবল কবন্ধ, শুক্র ও শিশ্নকেই বুঝানো হয়। উল্লেখ্য; বিশ্বের বিভিন্ন পুরাণের বর্ণিত; অমুক দেশে এক বিশাল দৈত্য ছিল, অমুক দৈত্য প্রতিদিন ১০১টি মানুষ ভক্ষণ করতো, অমুক দৈত্য ৯৯টি হত্যা করে প্রাতরাশ গ্রহণ করতো; এমন যত উপাখ্যান বর্ণিত হয়েছে; সবগুলোর ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’ই ঐ ত্রিতয় ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’। পুরাণে ব্যবহৃত দৈত্যের বিবরণ দ্বারা কখনই রূপকথার কল্পিত বিশাল দেহী দৈত্য বুঝায় না।
তথ্যসূত্র (References)
(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)
১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula) "আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"
রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)
২ যোজক সূত্র (Adder formula) "শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"
৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula) "শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula) "শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula) "শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
< উৎস [] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত () ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত > থেকে √ ধাতু => দ্রষ্টব্য পদান্তর :-) লিঙ্গান্তর অতএব × গুণ + যোগ - বিয়োগ ÷ ভাগ
- A great 70% flat rate for your items.
- Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
- We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.