৮৭/৪. ধেনু
Milch (মিলস)/ ‘حلوب’ (হালুব)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘শুক্র’ পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’ ‘শুক্র’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘ধন’। এর অন্যান্য ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘অমির, আঙ্গুর, নির্যাস, পদ্ম, পিতৃধন ও রুটি’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘দুর্গা, নারাঙ্গী, বেহুলা, রতী, রাধা, সীতা ও সুন্দরী’ এবং এর ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ‘আদিপিতা, আদিমানব, আদ্যাশক্তি, দৈত্য২, মহামায়া, মা ও স্বর্গীয় ফল’।
অভিধা (Appellation)
ধেনু (বাপৌউ)বি গাভী, গাই, নবপ্রসূতা গাভী, দূগ্ধবতী সবৎসা গাভী, milch, cow, ‘حلوب’ (হালুব), (‘ﺒﻘﺭﺓ’. বক্বর) (শ্ববি) শুক্র, শুক্রাণু, বীর্য, বিন্দু, ধাতু, semen, ‘আ.ﻤﻧﻰ’ (মনি), ‘আ.ﻧﻂﻔﺔ’ (নুত্বফা) (রূপ্রশ) গোবিন্দ, জল, বারি, পিতৃধন Jস্ত্রী অহল্যা, কালী, দুর্গা, বৈষ্ণবী, সীতা (ইদে) ‘আ.ﺍﺪﻢ’ (আদম), ‘আ.عزى’ (উয্যা), ‘আ.ﺠﻦ’ (জিন), ‘ফা.ﭙﺮﻯ’ (পরি), ‘الزكاة’ (আজ্ঝাকাত), ‘আ.ﻟﻮﻄ’ (লুত্ব), ‘ﻴﺯﻴﺪ’ (ইয়াজিদ) ‘আ.ﺯﻟﻴﺠﺎ’ (জুলেখা), ‘আ. ‘ﺯﻫﺭﺍﺓ’ (জোহরা), ‘আ.بلقيس’ (বিলকিস) (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘শুক্র’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ও শ্বরবিজ্ঞানের একটি ‘দেবতা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১ সাধারণত; গাভীকে ধেনু বলা হয় ২ মৈথুনে শিশ্ন হতে নিঃসৃত শুভ্রবর্ণের তরল পদার্থকে শুক্র বা রূপকার্থে ধেনু বলা হয় (বাপৌছ) আদিপিতা, আদিমানব, আদ্যাশক্তি, দৈত্য২, মহামায়া, মা ও স্বর্গীয় ফল (বাপৌচা) দুর্গা, নারাঙ্গী, বেহুলা, রতী, রাধা, সীতা ও সুন্দরী (বাপৌউ) অমির, আঙ্গুর, ধেনু, নির্যাস, পদ্ম, পিতৃধন ও রুটি (বাপৌরূ) ধন (বাপৌমূ) শুক্র।
ধেনুর কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (Some highly important quotations of milch)
১. “অষ্টকরে বাজিয়ে বেণু, বাথানে রাখিব ধেনু, বলন কয় সঙ্গে কানু, ভয় কী গো পালেতে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১৪৬)।
২. “আজকার খেলা এ অবধি, ফিরারে ভাই ধেনু আদি, প্রাণে বেঁচে থাকি যদি, কাল আবার খেলব এসে।” (পবিত্র লালন- ৯০৩/২)।
৩. “আমাকে ধরা সহজ নয়, আমি যশোদার কানাই, ভক্তের মন রক্ষা করতে ধেনু চরাই, সুবাতাসে ঘুরিফিরি।” (পবিত্র লালন- ৫৯৫/৪)।
৪. “উঠরে ভাই নন্দের কানু, বাথানেতে বাঁধা ধেনু, গগনে ওঠেছে ভানু, আর তো নিশি নাই, কেন মায়ের কোলে ঘুমিয়ে রইলি, এখনও কী ঘুম ভাঙ্গে নাই।” (পবিত্র লালন- ২৫৬/২)।
৫. “একদিন যার ধেনু হরে, নিলেন ব্রহ্মা পাতালপুরে, ব্রহ্মা দোষী হয়- সবাই জানতে পায়, তুমি জানো না বৃন্দাবনে।” (পবিত্র লালন- ৪২১/৩)।
৬. “ক্ষুধাতে মন আকুল হয় মা, ধেনু রাখার বল থাকে না, বলাই দাদা বোল বুঝে না, কথা কয় হেনে।” (পবিত্র লালন- ৬৭৬/৩)।
৭. “চাঁদ ধরেছে নিধুবনে, যে চাঁদের খবর জানে, শ্রীরাধার কাননে নয় লক্ষ ধেনু চরায়, ভাণ্ড ভেঙ্গে ননি- খায় গোপাল শুনি, লালন কয় দেখা যায়।” (পবিত্র লালন- ৯৯৬/৪)।
৮. “ধেনু রাখতে মোদের সাথে, আবাই আবাই ধ্বনি দিতে, এখন এসে নদীয়াতে, হরির ধ্বনি দিস এ ভাব কী।” (পবিত্র লালন- ৫১৬/৩)।
৯. “বড় রসিক রাখাল যারা, ত্রিবেণে বসে থাকে তারা, আমায় করে জিন্দা মরা, ধেনু ফিরানে।” (পবিত্র লালন- ৬৭৬/২)।
১০. “বনে বনে ধেনু চরায় ও রাই, তোমার চন্দ্র-বদন হেরিব অন্য আশা নাই, নিত্য বনে বনে ঘুরি, ঐরূপ জাগে যখনে- উদাস মনে, মুগ্ধ মনে বাজাই বাশরি।” (পবিত্র লালন- ১৬৬/৩)।
১১. “বৃন্দাবনের মাখন ছানাই, পেট তো ভরে নাই, নৈদে এসে দই চিড়াতে ভুলেছে কানাই, যার বেণুর সুরে ধেনু ফিরে, যমুনার জল উজান ধায়।” (পবিত্র লালন- ৯৬১/৩)।
১২. “রাখালের উচ্ছিষ্ট খায়, একদিন ব্রহ্মা দেখতে পায়, তাইতো; রুষ্ট হয়ে ভারী- না চেনে হরি, ধেনুবৎস হরে লয়ে যায় পাতালে।” (পবিত্র লালন- ২০৯/২)।
১৩. “শোকে তোর পিতা নন্দ, কেঁদে কেঁদে হলো অন্ধ, সবে রইল নিরানন্দ, কোথায় রইল ধেনু গাই।” (পবিত্র লালন- ৩৫১/৩)।
১৪. “সকালে যাই ধেনু লয়ে, এ বনে বাঘ আছে ভাই, মা আমায় দিয়েছে কয়ে।” (পবিত্র লালন- ৯০৩/১)।
ধেনুর সংজ্ঞা (Definition of milch)
সাধারণত; গাভীকে ধেনু বলে।
ধেনুর আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of milch)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; মৈথুনে শিশ্ন হতে নিঃসৃত শুভ্রবর্ণের তরলপদার্থকে রূপকার্থে ধেনু বলে।
ধেনুর প্রকারভেদ (Variations of milch)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; ধেনু দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান ধেনু ও ২. উপমিত ধেনু।
১. উপমান ধেনু (Analogical milch)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; গাভীকে উপমান ধেনু বলে।
২. উপমিত ধেনু (Compared milch)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে যজ্ঞের সময় শিশ্ন হতে নিঃসৃত শুভ্র তরলপদার্থকে শুক্র বা উপমিত ধেনু বলে।
ধেনুর পরিচয় (Identity of milch)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘শুক্র’ পরিবারের অধীন একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ বিশেষ। সাধারণত; গাভীকে ধেনু বলা হয় কিন্তু শ্বরবিজ্ঞানে; শুক্র ও যুবতীকে ধেনু বলা হয়। তবে; এখানে; ধেনু বলতে কেবল যুবতীকেই বুঝানো হয়েছে। উল্লেখ্য যে; সারাবিশ্বের সর্বপ্রকার মরমী, সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক পুরাণে ব্যবহৃত ধেনু পরিভাষাটির দ্বারা কেবল শুক্র ও যুবতীকেই বুঝানো হয়েছে। অথচ বড় হাস্যকর বিষয় হলো সারাবিশ্বের সব সাম্প্রদায়িক মনীষী ও বক্তারা ধেনু বলতে গাভী বা গোরুকেই বুঝেন এবং বুঝিয়ে থাকেন। ধেনু পরিভাষাটি বাঙালী পুরাণে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শুক্র অর্থে এবং ইসলামী পুরাণ অনুসারে; যুবতী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। তবে; কুরানের কোথাও কোথাও পুরুষকেও গোরু বলা হয়েছে। উল্লেখ্য যে; শ্বরবিজ্ঞানে; পুরুষকে গোরু ও নারীকে ছাগল বলা হয় এবং এটি; শ্বরবিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক সূত্র। এ সূত্র হতে কুরানের আলোচনার প্রথম শিরোনাম ‘গোরু’ এবং সর্বশেষ শিরোনাম ‘মানুষ’ করা হয়েছে। ফাতিহা কুরানের আলোচনা নয় এটি; বন্দনা। পরিশেষে বলা যায়; এখানে; ধেনু বলতে কেবল শুক্রকেই বুঝানো হয়েছে।
তথ্যসূত্র (References)
(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)
১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula) "আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"
রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)
২ যোজক সূত্র (Adder formula) "শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"
৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula) "শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula) "শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula) "শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
< উৎস [] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত () ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত > থেকে √ ধাতু => দ্রষ্টব্য পদান্তর :-) লিঙ্গান্তর অতএব × গুণ + যোগ - বিয়োগ ÷ ভাগ
- A great 70% flat rate for your items.
- Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
- We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.