পুণ্যস্নান (৯)

১৭/০. পুণ্যস্নান
Ablution (অ্যাবলুশন)/ ‘الوضوء’ (আলওয়াদুউ)

ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর কাম পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ একটি বাঙালী পৌরাণিক সহযোগী মূলক সত্তা পরিভাষা। এর বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা সঙ্গম। এর বাঙালী পৌরাণিক রূপান্তরিত মূলক সত্তা কাম। এর অন্যান্য বাঙালী পৌরাণিক সহযোগী মূলক সত্তা কামকলা, কামমন্ত্রবিনোদন। এর বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা উপাসনা। এর বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা পর্যটন, ভ্রমণযজ্ঞ। এর বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা আহব, উদ্বন্ধনপূজা এবং এর বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা তাপন, পাশাখেলাবাইচালি

অভিধা (Appellation)
পুণ্যস্নান (বাপৌছ)বি পবিত্র জলে অবগাহন, ablution, ‘الوضوء’ (আলওয়াদুউ), exoneration, ‘تبرئة’ (তাবরিয়া) (আল) বিনোদন, পর্যটন ও ভ্রমণ (প্র) বাঙালী পুরাণ অনুসারে; সাম্প্রদায়িক কর্মের অংশ রূপে অতীত পাপমোচন করার উদ্দেশ্যে পবিত্র জলে অবগাহন বিশেষ (শ্ববি) কাম, সঙ্গম, মৈথুন, সম্ভোগ, lust, ‘شهوة’ (শাহওয়া) (রূপ্রশ) অক্ষক্রীড়া, কামকেলি, নিত্যকর্ম, পাশাখেলা, বপ্রক্রীড়া, বপ্রকেলি, বপ্রক্রিয়া, বাইচালি, journey (ইংপ) prayer, rape, copulation (ফাপ)ফা.ﺒﻧﺪﮔﻰ’ (বন্দেগি) (ইপ) ‘عبادة’ (ইবাদত), ‘ﺻﻠﻮﺓ’ (সালাত) (দেপ্র) এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর কাম পরিবারের বাঙালী পৌরাণিক সহযোগী মূলক সত্তা বিশেষ (সংজ্ঞা) . সাধারণত; সাম্প্রদায়িক কর্মের অংশ রূপে অতীত পাপমোচন করার উদ্দেশ্যে তীর্থধামের পবিত্র জলে স্নান করাকে পুণ্যস্নান বলা হয় . বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, পুরুষ-নারীর পূর্ণ তৃপ্তিকর যৌনমিলনকে রূপকার্থে পুণ্যস্নান বলা হয় (বাপৌছ) তাপন, পাশাখেলা ও বাইচালি (বাপৌচা) আহব, উদ্বন্ধন ও পূজা (বাপৌউ) পর্যটন, ভ্রমণ ও যজ্ঞ (বাপৌরূ) উপাসনা (বাপৌমূ) কাম {বাং.পুণ্য+ বাং.স্নান}

পুণ্যস্নানের ওপর গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (Some important quotations of ablution)
১.   “একে সে প্রেমনদীর জলে, থাই মিলে না নোঙর ফেলে, বেঁহুশ হয়ে নাইতে গেলে, কাম-কুম্ভীরে খায়।” (পবিত্র লালন- ৪২৮/৩)(মুখ; গৌরপ্রেম অথায়, আমি ঝাঁপ দিয়ে চিতায়, এখন আমার প্রাণ বাঁচান ভার, করি কী উপায়”)
২.   “ঘাটের সে পঞ্চনারী, বসে আছে খড়গ ধরি, হঠাৎ করে নাইতে গেলে তারই, এক কোপে ছেদন করে।” (পবিত্র লালন- ৯৫২/৩)(মুখ; সুখ-সাগরের ঘাটে গিয়ে, মৎস্য ধর হুঁশিয়ারে, জল ছুঁয়ো না মনরসনা, বলি তোমায় বারে বারে”)
৩.   “ঝাঁপ না জেনে ঝাঁপ দিতে গিয়ে, কতজনা প্রাণ হারায়, প্রেমযমুনায় নাইতে গিয়ে, ডুবে মরিল ডাঙ্গায়।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১২৬)
৪.   “নাইতে এলাম সুরেশ্বরের প্রেমনদীতে, গামছা নিলো চিকনকালা, কলসী নেয় স্রোতে।” (গীতিকার কামেস)

পুণ্যস্নানের সংজ্ঞা (Definition of ablution)
হিন্দু ও বৌদ্ধ মতবাদের অনুসারীদের সাম্প্রদায়িক কর্মের অংশ রূপে অতীত পাপমোচন করার উদ্দেশ্যে পবিত্র জলে অবগাহন করাকে পুণ্যস্নান বলে।

পুণ্যস্নানের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of ablution)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, পুরুষ-নারীর পূর্ণ তৃপ্তিকর যৌনমিলনকে রূপকার্থে পুণ্যস্নান বলে।

পুণ্যস্নানের প্রকারভেদ (Variations of ablution)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান পুণ্যস্নান ও ২. উপমিত পুণ্যস্নান।

. উপমান পুণ্যস্নান (Analogical ablution)
হিন্দু সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক সংস্কার মতে; সাম্প্রদায়িক কর্মের অংশ রূপে অতীত পাপমোচন করার উদ্দেশ্যে পবিত্র জলে অবগাহন করা বা নাওয়াকে উপমান পুণ্যস্নান বলে।

. উপমিত পুণ্যস্নান (Compared ablution)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, পুরুষ-নারীর পূর্ণ তৃপ্তিকর যৌনমিলনকে রূপকার্থে উপমিত পুণ্যস্নান বলে।

পুণ্যস্নানের পরিচয় (Identity of ablution)
স্নান, সূর্যস্নান, জ্যোৎস্নাস্নান ও রক্তস্নান এবং ঋতুস্নান, গঙ্গাস্নান ও পুণ্যস্নান। সবই স্নান কিন্তু পার্থক্য হলো সূর্যস্নান ও জ্যোৎস্নাস্নান হচ্ছে আয়ুর্বেদিক। রক্তস্নান হচ্ছে রাজনৈতিক এবং ঋতুস্নান, গঙ্গাস্নান ও পুণ্যস্নান হচ্ছে সাম্প্রদায়িক। এখানে; আমরা পুণ্যস্নান নিয়ে আলোচনা করতে চাই। সাধারণত; যে কোনো পবিত্র জল দ্বারা অবগাহন করাকে পুণ্যস্নান বলা হয়। তীর্থযাত্রী বা পুণ্যার্থীরা একান্ত আবেগ আপ্লুত হয়েই স্বস্ব সাম্প্রদায়িক পবিত্র জলে অবগাহন করে। কোনো কোনো তীর্থের উপকণ্ঠের দীঘির জল পবিত্র বলে মনে করা হয়। কোনো কোনো তীর্থের কূপের জলকে পবিত্র বলে মনে করা হয়। কোনো কোনো তীর্থের বিল, হাওর, খাল, নদী বা সাগরের জলকে পবিত্র বলে মনে করা হয়। যেসব পাহাড়ী তীর্থে জলের প্রাকৃতিক কোনো উৎসের ব্যবস্থা নেই; সেখানে কৃত্রিম ঝর্ণা নির্মাণ করা হয়েছে। তীর্থযাত্রী বা পুণ্যার্থীরা সেসব তীর্থের উক্ত কৃত্রিম ঝর্ণাকেই পবিত্র জল বলে মনে করে। আবার কোথাও কোথাও এমনও দেখা যায় যে; পূর্বকালে নদী, খাল ও দীঘি ছিল কিন্তু এখন সেসবের নাব্যতা বা গভীরতা নেই। তবু পুণ্যার্থীরা সেসবের কাদামাখা বা ঘোলাজলেই স্নান করে।

পুণ্যস্নানের কাল্পনিক তত্ত্ব (Mythology of ablution)
প্রতিবছর বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের অষ্টমী তিথিতে নারায়ণগঞ্জের নাঙ্গলবন্দে পুণ্যস্নান অনুষ্ঠিত হয়। অর্থ্যাৎ মহা-অষ্টমীতে নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দের ব্রহ্মপুত্র নদে অসংখ্য পুণ্যার্থী পুণ্যস্নান করতে আসেন। কিন্তু এখন এ নদের নাব্যতা না থাকায় পুণ্যার্থীরা ঐ ঘোলাজলা বা কাদাজলেই পুণ্যস্নান করে।

কারণ; সনাতনী বা হিন্দুরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে; এ নদে পুণ্যস্নান করতে পারলে অতীতের সব পাপ ধুয়ে মানুষ শুদ্ধ হয়। এমনই ভাবে; মুসলমানরা মক্কায় গিয়ে জমজমের জল পান ও স্নান করে। খ্রিস্টানরা জর্ডানে গিয়ে পুণ্যস্নান করে। অর্থাৎ; প্রত্যেক সম্প্রদায়ের লোকজন স্বস্ব সাম্প্রদায়িক পবিত্র জল বা তীর্থস্থানের পবিত্র জল দ্বারা; স্বস্ব সাম্প্রদায়িক বিধান অনুযায়ী এই পুণ্যস্নান করে। লাঙ্গলবন্দের ব্রহ্মপুত্র নদে পুণ্যস্নান করা ব্যাপারে কথিত আছে; এ নদের জল বাঙালী পুরাণে বর্ণিত; পরশুরাম মুনিকে পাপমুক্ত করেছিল। অন্যদিকে; মহাভারতের বর্ণনা অনুযায়ী ব্রহ্মপুত্র নদের যে স্থানে স্নান করে পরশুরাম মুনি পাপমুক্ত হয়েছিলেন; বর্তমানে সেটি নারায়ণগঞ্জের লাঙ্গলবন্দে অবস্থিত। এখানে; এ বিশ্বাস নিয়েই হিন্দুরা ব্রহ্মার সন্তুষ্টিলাভের উদ্দেশ্যে স্নান করতে আসে। হিন্দুরা পৌরাণিক পরশুরাম মুনির পাপমুক্তির কথা স্মরণ করেই কয়েক শত বছর ধরে অষ্টমী-পুণ্যস্নান উদযাপন করে আসছে। এছাড়াও; ধলেশ্বরী, চিলমারি, সুরমা, পদ্মা ও যমুনা নদীতেও বর্তমানে পুণ্যস্নান প্রথার প্রচলন আরম্ভ হয়েছে।

পুণ্যস্নানের আত্মতত্ত্ব  (Theology of ablution)
বড় অবাক হবার বিষয় হলো; বাঙালী পৌরাণিক পরশুরাম মুনিইবা কে এবং ব্রহ্মপুত্র নদইবা কী? এর সঠিক অন্বেষণ না করেই হিন্দুরা দীর্ঘদিন হতে; এ পুণ্যস্নান করে আসছে। এখন এটি; হিন্দুদের সাম্প্রদায়িক সংস্কারের রূপলাভ করেছে। এটি; কারো অস্বীকার করার উপায় নেই যে; আর কিছু দিনের মধ্যে এই পুণ্যস্নান অনুষ্ঠানটি জাতি ও সম্প্রদায় ভেদাভেদ ছাড়িয়ে বাঙালী সংস্কৃতির রূপলাভ করবে।

সাধারণত; পরশু অর্থ কুঠার। শ্বরবিজ্ঞানে; ভৃগুকে উপমার্থে বলা হয় কুঠার, পরশু ও তলোয়ার। একে কাঠঠোকরাও বলা হয়। কুরানে পরশুরামকে ‘ﻫﺩﻫﺩ’ (হুদহুদ) বলা হয়েছে। আর Greek mythology তে একে hoopoe বলা হয়েছে। বাঙালী পুরাণে বর্ণিত; ভৃগুমুনির অন্য নাম পরশুরাম। শ্বরবিজ্ঞানে; ভৃগুমুনি, পরশুরাম, ‘ﻫﺩﻫﺩ’ (হুদহুদ) ও Hoopoe এসব বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা দ্বারা কেবল ভৃগুকে বুঝায়। আর ভৃগু হচ্ছে জরায়ুমুখের চারিত্রিক ছদ্মনাম। কামযজ্ঞ আরম্ভ করলে শিশ্নের মাথায় ক্রমান্বয়ে ঠুকরিয়ে ঠুকরিয়ে শুক্র ছিনিয়ে নেয়। আর ঐ শুক্র হতে পুনরায় সৃষ্টি করে ঐ জীব। গোরুর ক্ষেত্রে গোরু, ছাগলের ক্ষেত্রে ছাগল ও মানুষের ক্ষেত্রে মানুষ। মানুষ ধরলে; মানুষ হতে মানুষ কাটে। গোরু ধরলে; গোরু হতে গোরু কাটে এবং ছাগল ধরলে; ছাগল হতে ছাগল কাটে। জীব হতে শুক্র কেটে নিয়ে আবার জীব সৃষ্টি করে। এজন্য; শ্বরবিজ্ঞানে; ভৃগুকে পরশু বা কুঠার বলা হয়। যেমন; পরশু বা কুঠার কাঠ-বাঁশ কাটে; তেমনই; ভৃগুও জীব কাটে। তাই; এর এমন নামকরণ করা হয়েছে।

অন্যদিকে; ব্রহ্মপুত্র হচ্ছে স্বয়ং বৈতরণী। অর্থাৎ; বৈতরণীর অন্য নাম ব্রহ্মপুত্র। যে স্রোতধারা হতে কেবল স্রোত বের হয় কিন্তু অন্য স্রোত প্রবেশ করে না তাকে ভূ-বিজ্ঞানে নদ বলে। অন্যদিকে; যে স্রোতধারা হতে শাখা-প্রশাখা বেরও হয়; আবার অন্য স্রোত প্রবেশও করে তাকে নদী বলা হয়। আমরা যদি স্বর্গীয় বৈতরণী নদের কথা ধরি; তবে দেখা যায়; এখান থেকে কামরস, সুধা ও মধু কেবল বের হয়। কিন্তু এখানে; অন্য কোনো ধারা প্রবেশ করে না। কেউ যদি মনে করে শুক্র প্রবেশ করে; তবে তা ভুল। শুক্র সাময়িক প্রবেশ করে; আবার সন্তান আকারে বের হয়ে যায়। তাই; এ ধারাকে ধারা প্রবেশ ধরা যায় না। এসব কারণে; বৈতরণী, ফল্গু, বিরজা, সুরধুনী ও ব্রহ্মপুত্রকে সর্বদা নদ বলা হয়। এ স্বর্গীয় নদের এক প্রান্তে অবস্থিত ভগ; অন্য প্রান্তে অবস্থিত ভৃগু। সাধারণত; এ নদে স্বর্গীয় গরমজল বা কামরস প্রবাহিত হয়। তাতে সাধকের মুক্তি মিলে না। তবে; যেদিন এ নদে সুধা বা মধু প্রবাহিত হয়; সেদিন সাধক মুক্তিলাভ করে। তাই; বাঙালী পুরাণে বলা হয়েছে; এ নদের জলে অবগাহন বা স্নান করে মহামুনি পরশুরাম মুক্তিলাভ করেছেন। অন্যদিকে; শ্বরবিজ্ঞানে; সর্বপ্রকার কামকেই স্নান বা গাহন বলা হয়। কিন্তু এখানে; কামকে পুণ্যস্নান বলা হয়েছে কেন? এমন প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে; যে স্নানে পুণ্যলাভ হয় তাকেই পুণ্যস্নান বলা হয়। বৈতরণী নদে কামযজ্ঞ করে যেদিন অমৃত জলের সন্ধানলাভ হয় তাকেই পুণ্যস্নান বলা হয়। এককথায় যে স্নানে স্বরূপ দর্শন হয়; তা-ই পুণ্যস্নান। পরিশেষে বলা যায়; বাঙালী পুরাণে বর্ণিত; মহামুনি পরশুরাম হচ্ছে জরায়ুমুখ, ব্রহ্মপুত্র নদ হচ্ছে জননপথ। এবং যে মৈথুনে অমৃত মানবজল আহরিত হয়; তা-ই পুণ্যস্নান। শ্বরবিজ্ঞানের জ্ঞান না থাকার কারণেই; এসব আত্মতাত্ত্বিক বিষয় সাধারণ মানুষের বোধগম্যে আসে না।

তথ্যসূত্র (References)

(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)

১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula)
"আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"

রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)

২ যোজক সূত্র (Adder formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"

৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

< উৎস
[] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত
() ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত
> থেকে
√ ধাতু
=> দ্রষ্টব্য
 পদান্তর
:-) লিঙ্গান্তর
 অতএব
× গুণ
+ যোগ
- বিয়োগ
÷ ভাগ

Here, at PrepBootstrap, we offer a great, 70% rate for each seller, regardless of any restrictions, such as volume, date of entry, etc.
There are a number of reasons why you should join us:
  • A great 70% flat rate for your items.
  • Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
  • We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.

পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী

উপস্থ (শিশ্ন-যোনি) কানাই,(যোনি) কামরস (যৌনরস) বলাই (শিশ্ন) বৈতরণী (যোনিপথ) ভগ (যোনিমুখ) কাম (সঙ্গম) অজ্ঞতা অন্যায় অশান্তি অবিশ্বাসী
অর্ধদ্বার আগধড় উপহার আশ্রম ভৃগু (জরায়ুমুখ) স্ফীতাঙ্গ (স্তন) চন্দ্রচেতনা (যৌনোত্তেজনা) আশীর্বাদ আয়ু ইঙ্গিত ডান
চক্ষু জরায়ু জীবনীশক্তি দেহযন্ত্র উপাসক কিশোরী অতীতকাহিনী জন্ম জ্ঞান তীর্থযাত্রা দেহাংশ
দেহ নর নরদেহ নারী দুগ্ধ কৈশোরকাল উপমা ন্যায় পবিত্রতা পাঁচশতশ্বাস পুরুষ
নাসিকা পঞ্চবায়ু পঞ্চরস পরকিনী নারীদেহ গর্ভকাল গবেষণা প্রকৃতপথ প্রয়াণ বন্ধু বর্তমানজন্ম
পালনকর্তা প্রসাদ প্রেমিক বসন পাছধড় প্রথমপ্রহর চিন্তা বাম বিনয় বিশ্বাসী ব্যর্থতা
বিদ্যুৎ বৃদ্ধা মানুষ মুষ্ক বার্ধক্য মুমুর্ষুতা পুরুষত্ব ভালোবাসা মন মোটাশিরা যৌবন
রজ রজপট্টি রজস্বলা শুক্র মূত্র যৌবনকাল মনোযোগ রজকাল শত্রু শান্তি শুক্রপাত
শুক্রপাতকারী শ্বাস সন্তান সৃষ্টিকর্তা শুক্রধর শেষপ্রহর মূলনীতি সন্তানপালন সপ্তকর্ম স্বভাব হাজারশ্বাস
ADVERTISEMENT
error: Content is protected !!