১৭/০৮. বাইচালি
Fuck (ফাক) ‘نكاح’ (নিকাহ)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কাম’ পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা’ ‘সঙ্গম’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপান্তরিত মূলক সত্তা’ ‘কাম’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক সহযোগী মূলক সত্তা’ ‘কামকলা, কামমন্ত্র, বিনোদন ও পুণ্যস্নান’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘উপাসনা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘পর্যটন, ভ্রমণ ও যজ্ঞ’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘আহব, উদ্বন্ধন ও পূজা’ এবং এর অন্যান্য ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ‘তাপন ও পাশাখেলা’।
অভিধা (Appellation)
বাই১ (বাপৌছ)বি পাদ, অপান, অপানবায়ু, পিছনবায়ু, পায়ুপথ দিয়ে নিঃসৃত বায়ু, বাতকর্ম।
বাই২ (বাপৌছ)বি বায়ুরোগ, রোগ বিশেষ qবিণ বাতিক, পাগলামি, প্রবল শখ, প্রচণ্ড ঝোঁক, প্রবল আসক্তি।
বাই৩ (বাপৌছ)বি বাঈ, বাইজি, নর্তকী, বৃত্তিধারী গায়িকা, সম্ভ্রান্ত মহিলাদের নামের শেষে সম্মানসূচক শব্দ-মহারাষ্ট্র, গুজরাট ও রাজপুতনা প্রভৃতি অঞ্চলে ব্যবহৃত (লক্ষ্মী বাই)।
|
বাইচ (বাপৌছ)বি বাইছ, প্রতিযোগিতামূলক নৌকা চালনা।
বাইচালা (বাপৌছ)বি ছোট চাল, ছৈ, টাপ্পর, টঙ্গ মঞ্চ নৌকা ও গাড়ির ওপরে নির্মিত অস্থায়ী ক্ষুদ্র চাল {বাং.চাল˃ (ছোট বুঝাতে)}
বাইচালি (বাপৌছ)বি কৌতুকজনক খেলা বিশেষ, fuck, ‘نكاح’ (নিকাহ), dancers trick, ‘راقصات خدعة’ (রাক্বিসা খিদয়া) (প্র) আত্মজ্ঞানী মনীষীদের মতে; এটি; সঙ্গমের ছদ্মনাম পরিভাষা বিশেষ। পূর্বকালে ভূপতি, রাজা, সম্রাট ও সম্ভ্রান্ত লোকদের বাইদের (নর্তকী) সাথে চাল করা হতেই এমন পরিভাষার সৃষ্টি হয়েছে (“বাইচালি খেল তাড়াতাড়ি।”) (পবিত্র লালন– ৪১৬/২) (শ্ববি) কাম৩, সঙ্গম, মৈথুন, সম্ভোগ, lust, ‘شهوة’ (শাহওয়া) (অশি) চুদ, চুদন, চুদা (আঞ্চ) করা, লাগানো, গুয়ানো (রূপ্রশ) অক্ষক্রীড়া, কাম, কামকেলি, নিত্যকর্ম, পাশাখেলা, বপ্রক্রীড়া, বপ্রকেলি, বপ্রক্রিয়া, journey (ফাপ) ‘ফা.ﺒﻧﺪﮔﻰ’ (বন্দেগি) (ইপ) ‘আ.عبادة’ (ইবাদত), ‘আ.ﺻﻠﻮﺓ’ (সালাত) (ইংপ) prayer, rape, copulation (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কাম’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; বাইদের (নর্তকী) সাথে চালকে (খেলা) বাইচালি বলা হয় ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, নর-নারীর যৌনমিলনকে রূপকার্থে বাইচালি বলা হয় (বাপৌছ) তাপন, পাশাখেলা ও বাইচালি (বাপৌচা) আহব, উদ্বন্ধন ও পূজা (বাপৌউ) পর্যটন, ভ্রমণ ও যজ্ঞ (বাপৌরূ) উপাসনা (বাপৌমূ) কাম {বাং.বাই (নর্তকী)+ বাং.চাল (খেলা; এর উপমিতপদ = সঙ্গম)+ ই˃}
চাল১ (বাপৌছ)বি চাউল, চাইল, তণ্ডুল, ধানের শাস, এক প্রকার শস্যশাস; যা রান্না করলে ভাত হয়।
চাল২ (বাপৌছ)বি ঢাকনি, ঘরের ছাউনি, ঘরের আচ্ছাদন, গৃহগুলোর কাঁচা ছাদ; বাঁশ, কাঠ, শণ, কাশ ইত্যাদি দ্বারা আচ্ছাদিত ঘরের ছাদ, প্রতিমার পিছনের দৃশ্যপট (চালচিত্র)।
চাল৩ (বাপৌছ)বি কৌশল, ছলা, কলা, খেল, ছিলে, ষড়যন্ত্র, কুটকৌশল।
চাল৪ (বাপৌছ)বি চলন, ধারা, রীতি, জীবনযাত্রা পদ্ধতি, আচার ব্যবহার, ধরণ, মিথ্যা বড়াই বা অহংকার প্রকাশ, অভিজাত বা আড়ম্বরপূর্ণ, পাশাখেলা বা পাশাখেলার দান, কার্যোদ্ধার বা বাজিমাত করার মতো ঘুঁটি চালা।
Dancers (GMP)n বাই, নর্তকী, dancer, ballerina, ‘راقص’ (রাক্বাসা), ‘راقصات’ (রাক্বিসাত), ‘راقصة باليه’ (রাক্বিসাত বালিয়া) {ই}
Trick (GMP)n ১. খেল, ছল, চাল, চালাকি, কুচাল, বাহানা, চাতুরী, চলচাতুরী, কৌশল, প্রতারণা, sport, game, trickery, trick, deceit, chicane, chicanery, dissemblance, ‘خدعة’ (খিদায়া), ‘مكر’ (মাকারা), ‘مكيدة’ (মাকিদা), ‘مزحة’ (মাঝহা), ‘لعبة’ (লায়াবা), ‘رياضة’ (রিয়াদা) ২. দুষ্টামি, নষ্টামি, ইতরামী, বাঁদরামী {ই}
Dancers trick (GMP)n নর্তকীচাল, নর্তকী খেল, ‘راقصات خدعة’ (রাক্বিসা খিদয়া) (বাপৌরূ) বাইচালি, পাশাখেলা {ই}
‘راقصات خدعة’ [রাক্বিসা খিদয়া] (আপৌছ)বি নর্তকীচাল, নর্তকী খেল, dancers trick (বাপৌরূ) বাইচালি, পাশাখেলা {আ}
বাইচালির ১টি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি
(A highly important quotations of fuck)
“বাইচালি খেলো তড়িঘড়ি, ডুবপাড়া তোর দৌড়াদৌড়ি, টুটবেরে তোর কোপের নাড়ি, হানা দিবে জীবনমূলে।” (পবিত্র লালন- ৪১৬/২)। (মুখ; “গেঁড়ে গাঙেতে খেয়া, হাপুর হুপুর ডুব পাড়লে, এবার মজা যাবে বুঝা, কার্তিকের ওলানিকালে”)।
বাইচালির সংজ্ঞা (Definition of fuck)
সাধারণত; বাইদের (নর্তকী) সাথে চালকে (খেলা) বাইচালি বলে।
বাইচালির আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of fuck)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; পুরুষ ও নারীর যৌনমিলনকে কাম বা রূপকার্থে বাইচালি বলে।
বাইচালির প্রকারভেদ (Variations of fuck)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; বাইচালি দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান বাইচালি ও ২. উপমিত বাইচালি।
১. উপমান বাইচালি (Analogical fuck)
সাধারণত; বাইদের (নর্তকী) সাথে চালকে (খেলা) উপমান বাইচালি বলে।
২. উপমিত বাইচালি (Compared fuck)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; পুরুষ ও নারীর যৌনমিলনকে কাম বা উপমিত বাইচালি বলে।
বাইচালির পরিচয় (Identity of fuck)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘কাম’ পরিবারের একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ বিশেষ। এটি; শ্বরবিজ্ঞানের বহুল ব্যবহৃত একটি পরিভাষা। কিন্তু এর প্রকৃত অর্থ ও ভাবার্থ জানা না থাকার কারণে; সাধারণভাবে এটি; পাঠক-পাঠিকাদের দৃষ্টিগোচর হয় না। বাংলা ভাষায় ‘বাই’ পরিভাষাটির অনেক প্রকার অভিধা রয়েছে। অর্থাৎ; ‘বাই’ দ্বারা ‘পাদ, বাতিক ও নর্তকী’ ইত্যাদি বুঝায়। এখানে; ‘বাই’ পরিভাষাটি নর্তকী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। অর্থাৎ; আলোচ্য ‘বাই’ অর্থ নর্তকী। অন্যদিকে; বাংলা ভাষায় ‘চাল’ পরিভাষাটিরও অনেক অভিধা রয়েছে। অর্থাৎ; ‘চাল’ দ্বারা ‘চাউল, ঢাকনি, খেল ও রীতি’ ইত্যাদি বুঝায়। তবে; এখানে; চাল পরিভাষাটি খেলা অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এবার নর্তকীকে বাই দ্বারা এবং খেলাকে চাল দ্বারা পরিবর্তন করলে নর্তকীখেলা সমান বাইচাল পাওয়া যায়। এ বাইচাল এর সঙ্গে ই প্রত্যয় যোগ করে বাইচালি পরিভাষাটির সৃষ্টি করা হয়েছে। পূর্বকালে প্রায় রাজা, সম্রাট, ভূপতি বা অমাত্যরা রমণীদের সাথে যাচ্ছেতাই ব্যবহার করতো। বলতে গেলে রাজা-সম্রাটদের প্রত্যেকেরই বাইজিশালা, নাচঘর বা নাট্যমঞ্চ ছিল। সেখানে তাদের স্বস্ব মনোনীত সুন্দরী রমণীদের নাচ-গান শেখানো হতো। সেখানে তারা নিয়মিত নাচ-গানের আসর করতো। উক্ত আসরে যেসব রমণী থাকত বা যাওয়া-আসা করতো তাদেরকে বাইজি বলা হতো। এই বাইজিদের সাথে কাম খেলাকে পূর্বকালে বা সেই সময়ে চাল বলা হতো। অর্থাৎ; বাইজি কামকে তখন বাইচাল বলা হতো। বাইচাল এর সঙ্গে ই প্রত্যয় যুক্ত করে; বাইচালি পরিভাষাটির সৃষ্টি করা হয়েছে। রাজকীয় বা সম্রাটীয় যুগের বিলুপ্তি হওয়ার ফলে তাদের ব্যবহৃত অনেক পরিভাষাই বিলুপ্ত হয়ে গেছে। এ কারণে; বর্তমানকালে নির্মিত বাংলা অভিধানগুলোর মধ্যে বাইচালি, পাশাখেলা ও নাগরালী ইত্যাদি পরিভাষা কোনো অভিধানবিদই সংকলন করে নি। তাই; এখন পর্যন্ত এসব পরিভাষার সঠিক অভিধা এদেশের সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা; অধিকাংশ শিক্ষিত ব্যক্তিও জানে না। এসব কারণেই; এ উপমহাদেশে শ্বরবিজ্ঞানের এমন করুণ দশা।
|
‘বাইচালি’ পরিভাষাটির ব্যবহার এ উপমহাদেশে কেবল মহাত্মা লালন সাঁইজির লেখার মধ্যে পাওয়া যায়। এছাড়া; অন্যান্য লেখক, গবেষক, গীতিকার, উপন্যাসিক, ছড়াকার ও পালাকারের লেখায় দেখা যায় না। যাইহোক; আলোচ্য বাইচালি পরিভাষাটির প্রকৃত অভিধা যে মৈথুন বা কাম, এতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। যেহেতু; এটি; ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’; তাই একে রূপক অর্থেই ব্যবহার করতে হবে। এ পরিভাষাটির সাধারণ ইংরেজি অনুবাদ হচ্ছে; dancers trick এবং আরবি অনুবাদ হচ্ছে; ‘راقصات خدعة’ (রাক্বিসা খিদয়া)। অন্যদিকে; এ পরিভাষাটির বাংলা ভাবার্থ হচ্ছে কাম বা সঙ্গম। তাই; এর ইংরেজি ভাবানুবাদ হচ্ছে; ভঁপশ এবং আরবি ভাবানুবাদ হচ্ছে; ‘نكاح’ (নিকাহ) বা ‘اللعنة’ (আল্লুয়ানা) বা ‘جماع’ (জিমায়া)। সমস্যাটা হচ্ছে; এ সাহিত্যটি উপমিত পদ প্রধান। অথচ; কেবল পাঠক-পাঠিকাই নয় বরং সাম্প্রদায়িক মনীষী, বৈখ্যিক, টৈকিক, অভিধানবিদ ও অনুবাদকগণ পর্যন্ত এ সাহিত্যের উপমান পদ গ্রহণ করে। তাই; এ সাহিত্য এখনও সারা বিশ্বের বিস্ময়। এককথায় বলা যায়; Indian, Greek, Roman, Persian & Arabian কোনো মিথোলজিরই (mythology) থিওলজি (theology) এখন আর নেই। অন্ধ সাম্প্রদায়িকরা বর্তমানে mythology আরও শক্তভাবে আঁকড়ে ধরতে আরম্ভ করেছে। দর্শন, বিজ্ঞান ও চিকিৎসার উন্নয়ন যতই হচ্ছে; সাম্প্রদায়িকদের অবনতিও ততো হচ্ছে। অর্থাৎ; গঙ্গাস্নান, তীর্থদর্শন, হজ, ইস্তেমা ও উরস ইত্যাদি ততো বাড়ছে। এবার মহাত্মা লালন সাঁইজির একটি বাণী তুলে ধরা হলো; যাতে ‘বাইচালি’ পরিভাষাটি ব্যবহার করা হয়েছে।
১গেঁড়ে গাঙেতে খেয়া,
হাপুরহুপুর ডুব পাড়িলে,
এবার মজা যাবে বুঝা,
কার্তিকের ওলানিকালে।
২বাইচালি খেল তড়িঘড়ি,
ডুবপাড়া তোর দৌড়াদৌড়ি,
টুটবেরে তোর কোপের নাড়ি,
হানা দিবে জীবনমূলে।
৩উঠলি ঠেলে কোপের জ্বালায়,
তাগা তাবিজ বাঁধলি গলায়,
তাতে কী হয় ভালায়,
মস্তকের জল শুষ্ক হলে।
৪শান্ত হওরে ও মনভোলা,
ক্ষান্ত দেরে ঝাঁপই খেলা,
লালন বলে ডুবল বেলা,
দেখ রে এবার চক্ষু মেলে।” (পবিত্র লালন- ৪১৬)।
অভিধা না জানা ও না বুঝার কারণে; মহাত্মা লালন সাঁইজি নির্মিত উপরোক্ত ঐশিবাণীটির মধ্যে ব্যবহৃত ‘বাইচালি’ পরিভাষাটি একেক শিল্পী একেক ভাবে গায়। কেউ বলে ‘বাইচালা দাও’ আবার কেউ বলে ‘বাইচালি দেও’ ইত্যাদি। এমন অভিধা বিভ্রাট হতে উত্তরণ করা এবং সমাজে পুরাণ ও ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’র প্রকৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠা করাই আমাদের উদ্দেশ্য। কারো ভুল ধরা নয়! কারো সমালোচনা করা নয়!! কাউকে ছোট করা নয়!!!
তথ্যসূত্র (References)
(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)
১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula) "আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"
রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)
২ যোজক সূত্র (Adder formula) "শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"
৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula) "শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula) "শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula) "শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
< উৎস [] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত () ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত > থেকে √ ধাতু => দ্রষ্টব্য পদান্তর :-) লিঙ্গান্তর অতএব × গুণ + যোগ - বিয়োগ ÷ ভাগ
- A great 70% flat rate for your items.
- Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
- We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.