৯৭/৫. বালিশ^১
Pillow (পিলো)/ ‘ﻮﺴﺎﺪﺓ’ (বিসাদ)

ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘স্ফীতাঙ্গ’ পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক অশালীন মূলক সত্তা’ ‘স্তন’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপান্তরিত মূলক সত্তা’ ‘স্ফীতাঙ্গ’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘ডালিম’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘বেল ও লাউ^১’ এবং এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘কমলা ও তুম্বী’।

অভিধা (Appellation)
বালিশ^১ বিণ মূর্খ, অজ্ঞ, শিশু, বুদ্ধিহীন, বালকসুলভ আচরণ যার।
বালিশ^২ [ﺒﺎﻟﺵ] (বাপৌছ)বি উপাধান, শয়নকালে মাথা রাখার তুলাপূর্ণ আধার বিশেষ, pillow, ‘ﻮﺴﺎﺪﺓ’ (বিসাদ) (শ্ববি) স্ফীতাঙ্গ, মাই, পয়োধার, বুকের দুগ্ধাধার, teat, dug, udder, সাদউ (আ.ﺜﺪﻯ), পালান (ফা.ﭙﺎﻻﻦ) (রূপ্রশ) কমলা, পাহাড়, বেলুন, শিং (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘স্ফীতাঙ্গ’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; শোয়ার সময় মাথার নিচে ব্যবহৃত আধারকে বালিশ বলা হয় ২. প্রাপ্তবয়স্কা রমণীদের বুকের উভয়পার্শ্বের স্ফীত মাংসগ্রন্থিকে স্ফীতাঙ্গ বা রূপকার্থে বালিশ বলা হয় (বাপৌছ) বালিশ (বাপৌচা) কমলা ও তুম্বী (বাপৌউ) লাউ (বাপৌরূ) ডালিম (বাপৌমূ) স্ফীতাঙ্গ {ফা}

বালিশের ১টি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (A highly important quotations of pillow)
“নিন্দের আলিসে হাত পড়ে বালিশে জেগে দেখি প্রিয়া নাই পাশে।” (জনৈক মরমী কবি)।

বালিশের সংজ্ঞা (Definition of pillow)
সাধারণত; শোয়ার সময় মাথার নিচে ব্যবহৃত আধারকে উপাধান বলে।

বালিশের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of pillow)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; প্রাপ্তবয়স্কা রমণীদের বুকের উভয়পার্শ্বের স্ফীত মাংসগ্রন্থিকে রূপকার্থে উপাধান বলে।

বালিশের প্রকারভেদ (Variations of pillow)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; বালিশ দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান বালিশ ও ২. উপমিত বালিশ।

১. উপমান বালিশ (Analogical pillow)
সাধারণত; শোয়ার সময় মাথার নিচে ব্যবহৃত আধারকে উপমান বালিশ বলে।

২. উপমিত বালিশ (Compared pillow)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে রজস্বলাদের বুকের উভয়পার্শ্বের স্ফীত মাংসগ্রন্থিকে উপমিত বালিশ বলে।

বালিশের পরিচয় (Identity of pillow)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘স্ফীতাঙ্গ’ পরিবারের অধীন একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ বিশেষ। সাধারণত; শোয়ার সময় মাথার নিচে ব্যবহৃত আধারকে উপাধান বলা হয়। কিন্তু শ্বরবিজ্ঞানে; প্রাপ্তবয়স্কা রমণীদের বুকের উভয়পার্শ্বের স্ফীত-গ্রন্থিকে রূপকার্থে উপাধান বলা হয়। স্ফীতাঙ্গরূপ গ্রন্থি দেখতে উপাধানের মতো বলেই শ্বরবিজ্ঞানে এর এমন নামকরণ করা হয়েছে। কিন্তু বড় হাস্যকর বিষয় হলো বর্তমানকালে সারা বিশ্বের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক ও সাম্প্রদায়িক মনীষী, বক্তা, ব্যৈখ্যিক, টৈকিক, অনুবাদক ও অভিধানবিদরা শ্বরবিজ্ঞানে ব্যবহৃত উপাধান বা বালিশ পরিভাষার দ্বারা কেবল শোয়ার সময় মাথার নিচে ব্যবহৃত উপাধানকেই বুঝেন ও বুঝিয়ে থাকে। এ কারণেই সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিকরা কখনই শ্বরবিজ্ঞানের প্রকৃতশিক্ষার সন্ধানলাভ করতে পারে না। শ্বরবিজ্ঞানের প্রকৃতশিক্ষাই হলো আত্মদর্শন। আর আত্মদর্শন হলো মানুষের নীতি নৈতিকতার আকর। আত্মদর্শন না জানলে জীব পশুকুল হতে মানবকুলে আগমন করতে পারে না। মানুষরূপী পশুরা পশুই থেকে যায়। কুল চার প্রকার। যথা; ১. পশুকুল ২. মানবকুল ৩. দেবতাকুল ও ৪. গুরুকুল। শ্বরবিজ্ঞানে গুরুকুলকে কোনো কোনো মনীষী ঈশ্বরকুলও বলে থাকেন। অর্থাৎ; গুরুকুল ও ঈশ্বরকুল একই। এদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।