৭৮/৪. মধ্যমা
Median (মিডিয়ান)/ ‘متوسط’ (মুতাওয়াসসিত্ব)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘মোটাশিরা’ পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’ ‘মোটাশিরা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘সুষুম্না’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘দড়া’। এবং এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘বৈয়াম্বু’।
অভিধা (Appellation)
মধ্যমা১ (বাপৌরূ)বি মাঝের আঙুল, হাতের সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ আঙুল।
মধ্যমা (বাপৌরূ)বি ১. মাঝের আঙুল, হাতের সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ আঙুল ২. প্রলম্বন, মধ্যস্থনাড়ি, মধ্যস্থস্নায়ু, median, ‘متوسط’ (মুতাওয়াসসিত্ব) (শ্ববি) মোটাশিরা, মোটাস্নায়ু, spinal chord, হাবলুশ শার্কি (আ.ﺤﺒﻞ ﺍﻟﺸﺭﻜﻰ) (ইপৌছ) জুলফাকার (আ.ﺫﻭﺍﻠﻔﻗﺎﺮ), নাফ্সুল লাওয়ামা (আ.ﻨﻔﺱ ﺍﻠﻮﺍﻤﺔ), হাবলিল ওয়ারিদ (ﺍﻟﻭَرِيد ﺤﺑﻞ) (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘মোটাশিরা’ পরিবারের একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; মধ্যভাগে অবস্থান করে সমানভাবে বিভক্ত করে এমন কিছুকেই বাংলায় ‘মধ্যমা’ বলা হয় (পথের মধ্যমা, দেহের মধ্যমা) ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, মস্তিষ্ক হতে মেরুদণ্ডের মধ্যভাগ দিয়ে শরীরের হস্ত ও পদ পর্যন্ত প্রলম্বিত মোটাশিরাকে রূপকার্থে ‘মধ্যমা’ বলা হয় (বাপৌছ) মধ্যমা (বাপৌচা) বৈয়াম্বু (বাপৌউ) দড়া (বাপৌরূ) সুষুম্না (বাপৌমূ) মোটাশিরা।
মধ্যমার সংজ্ঞা (Definition of median)
১. সাধারণত; কোনকিছুর মধ্যম অবলম্বনকে মধ্যমা বলে।
২. সাধারণত; মধ্যভাগে অবস্থান করে সমানভাবে বিভক্ত করে এমন কিছুকেই মধ্যমা বলে (পথের মধ্যমা, দেহের মধ্যমা)।
মধ্যমার আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of median)
১. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; মানুষের মেরুদণ্ডের মধ্যভাগ দিয়ে প্রবাহিত প্রধান শিরাকে মধ্যমা বলা হয়।
২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; মস্তিষ্ক হতে মেরুদণ্ডের মধ্যভাগ দিয়ে শরীরের হস্ত ও পদ পর্যন্ত প্রলম্বিত মোটাশিরাকে মধ্যমা বা সুষুম্না বলে।
৩. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; মেরুদণ্ডের মধ্যভাগ দিয়ে শরীরের পা হতে মস্তিষ্ক পর্যন্ত প্রলম্বিত মোটানাড়িকে সুষুম্নানাড়ি বা মধ্যমা বলে।
মধ্যমার প্রকারভেদ (Variations of median)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; মধ্যমা দুই প্রকার। যথা; ১. সাধারণ মধ্যমা ও ২. দেহের মধ্যমা।
১. সাধারণ মধ্যমা (Analogical median)
সাধারণত; পথ, ঘাট, বাড়ি ও গাড়ির মধ্যভাগে স্থাপিত চিহ্ন, বলধারক বা দণ্ড কিংবা রেখাকে সাধারণ মধ্যমা বলে। যেমন; পথের মধ্যমা (ডিভাইডার)।
২. দেহের মধ্যমা (Compared median)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; সুষুম্না ও মেরুদণ্ডকে দেহের মধ্যমা বলে।
মধ্যমার উপকার (Benefits of median)
১. মধ্যমা নাড়ির সাহায্যে শুক্র নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
২. মধ্যমা নাড়ির সাহায্যে সাঁই ও কাঁইয়ের দর্শনলাভ করা যায়।
মধ্যমার পরিচয় (Identity of median)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘মোটাশিরা’ পরিবারের অধীন একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ বিশেষ। মধ্যভাগে অবস্থান করে সমানভাবে বিভক্ত করে এমন কিছুকেই মধ্যমা বলা হয় (পথের মধ্যমা, দেহের মধ্যমা)। মধ্যমা বা সুষুম্নানাড়ি মানবদেহের সর্বপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ নাড়ি। এ নাড়িটি দেহের অন্যান্য নাড়ির চেয়ে অপেক্ষাকৃত মোটা এবং সর্বোচ্চ শক্তিসম্পন্ন। আধ্যাত্মিক সাহিত্যে এ নাড়ির ব্যাপক বর্ণনা লক্ষ্য করা যায়। এ নাড়ির মাধ্যমে মৈথুনের সময়ে শুক্র এবং মস্তিষ্ক মেরুজল বা জীবজল চলাচল করে। এ নাড়ির সাহায্যে সাধকগণ সুকৌশলে শুক্র নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। এ নাড়িটি চেপে ধরার কৌশল জানলে মৈথুনে অটল হওয়া যায়। সাধুগণ এ নাড়িটির সাহায্যেই অমৃতসুধা আহরণ করে থাকেন। বিশ্বব্যাপী সব সাম্প্রদায়িক শাখা-প্রশাখা দলগুলো তাদের যার যার লেখনির মাধ্যমে বিভিন্ন ভাষায় বিভিন্নভাবে এ নাড়িটির গুণাগুণ তুলে ধরায় চেষ্টা বা প্রয়াস করেছেন। বিশ্বের প্রায় সব সাম্প্রদায়িক মতবাদেই এ নাড়িটি রক্ষণাবেক্ষণের ন্যূনাধিক শিক্ষা প্রদান করা রয়েছে। আরবীয় শ্বরবিজ্ঞানে; এ নাড়িটিকে জুলফাকার (আ.ﺫﻭ ﺍﻠﻔﻗﺎﺮ) বা হাবলিল ওয়ারিদ (ﺍﻟﻭَرِيد ﺤﺑﻞ) বলা হয়। এ নাড়িটি চেপে ধরার কৌশল জানা ব্যতীত বিশ্বের কোনো পুরুষ কখনও কামযুদ্ধে জয়ী হতে পারে না। এ সূক্ষ্ম কৌশলটি জানার জন্যই আত্মদর্শনে যে কোনো পাকা সাধকগুরুর শরণাপন্ন হতে হয়।
হাস্যকর বিষয় হলেও সত্য যে; বঙ্গদেশের শতকরা প্রায় নিরানব্বইজন (৯৯%) সাধু সন্ন্যাসীই মধ্যমাকে শ্বাসের সমপর্যায় বলেই জানেন বা মনে করে থাকেন। কেউ কেউ আবার এমনও বলেন যে; “এটি; এমন শ্বাস- যা ডানশ্বাসও নয় আবার বামশ্বাসও নয় অর্থাৎ; ডান ও বাম শ্বাস যখন সমানবেগে প্রবাহিত হয় তখন তাকে মধ্যমা বা সুষুম্না বলা হয়।” আবার কেউ কেউ বলেন; “এটি; কেবল সিদ্ধপুরুষ ব্যতীত সবাই চিনতে ও জানতে পারেন না।” আবার কেউ কেউ বলেন; “মধ্যমা বা সুষুম্না একবার যে ব্যক্তি ভালোভাবে চিনতে পেরেছেন তিনিই সিদ্ধলাভ করেছেন” ইত্যাদি। মধ্যমা বা সুষুম্না সম্পর্কে এমন অসংখ্য মনগড়া ব্যাখ্যা গুরু-গোঁসাইদের (ফকির-ফাকার) নিকট প্রচলিত রয়েছে।
মূলে ব্যাপারটি হলো মধ্যমা বা সুষুম্না প্রকৃতপক্ষে কোনো শ্বাস নয়। বরং এটি হলো; মানবদেহের সর্ব প্রধান শিরা। এ শিরাটি স্বয়ং মস্তিষ্ক হতে ঘাড়ের মধ্যে দিয়ে ও মেরুদণ্ডের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে হাতের আঙুলের মাথা এবং পায়ের আঙুলের মাথা পর্যন্ত বিস্তারলাভ করেছে। সিদ্ধ সাধকগণ এ শিরাটি দ্বারাই শুক্র নিয়ন্ত্রণ করে সিদ্ধিলাভ করে থাকেন। তাই; শ্বরবিজ্ঞানে একটি প্রবাদে বলা হয়- “যে ব্যক্তি তার মধ্যমা চিনেছে সে তার পালনকর্তাকে চিনতে পেরেছে।”
পবিত্র কুরানে এটিকে লাওয়ামা বলা হয়েছে। তবে; সেখানেও ঐ একই অবস্থা দেখা যায়। যেমন; “لَا أُقْسِمُ بِيَوْمِ الْقِيَامَةِ (১) وَلَا أُقْسِمُ بِالنَّفْسِ اللَّوَّامَةِ (২)” “লা উক্বসিমু বি ইয়াওমিল ক্বিয়ামাতি (১) ওয়া লা উক্বসিমু বি নাফ্সুল লাওয়ামাতি (২)” অর্থ; “অবশ্যই শপথ করছি থাম্যদিনের এবং শপথ করছি প্রধান শিরার” (কিয়ামহ- ১-২)। মূল কথাটি ছিল নাফ্সুল আম্মারা (نَفْسُ ﺍﻻمَّارَةٌ), নাফ্সুম মুতমাইন্না (نَفْسُ الْمُطْمَئِنَّةُ) ও লাওয়ামা (لَوَّامَة) কিন্তু নফসের শ্রেণিতে অবস্থান করাই সবাই মনে করেন যে নাফ্সুল আম্মারা (نَفْسُ ﺍﻻمَّارَةٌ), নাফ্সুম মুতমাইন্না (نَفْسُ الْمُطْمَئِنَّةُ) ও নাফ্সুল লাওয়ামা (نَفْسِ اللَّوَّامَة)। বর্তমানে বাংলা ও সংস্কৃত ভাষাতেও একই অবস্থা। ইড়া, পিঙ্গলা ও সুষুম্না এবং ডান, বাম ও মধ্যমা দ্বারা এখন পর্যন্ত অধিকাংশ মানুষ ডানশ্বাস, বামশ্বাস ও দোদুল্যমান শ্বাসই বুঝে থাকেন। এটি; প্রকৃতপক্ষে যে মোটাশিরা; তা অনেকেরই বোধগম্যে নেই।
আরও মজার বিষয় হলো এ শিরাটির দ্বারা যে শুক্র নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং সাঁইদর্শন ও কাঁইদর্শন করা যায় তার প্রমাণ পবিত্র কুরানেই রয়েছে। যেমন; পবিত্র কুরানে বলা হয়েছে- “ وَلَقَدْ خَلَقْنَا الْإِنْسَانَ وَنَعْلَمُ مَا تُوَسْوِسُ بِهِ نَفْسُهُ وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنْ حَبْلِ الْوَرِيدِ” “ওয়া লাক্বাদ খালক্বনাল ইনসানা ওয়া না’লামু মা তুয়াসবিসু বিহি নাফ্সাহু, ওয়া নাহনু আক্বরাবু ইলাইহি মিন হাবলিল ওয়ারিদ” অর্থ; “সত্যসত্যই আমরা মানুষকে সৃজন করেছি এবং তার মন তাকে যে কুবুদ্ধি দেয় আমরা তা জ্ঞাত হই, আমরা তার রশিবৎ শিরা হতেও আরও নিকটে অবস্থান করি” (কুরান, ক্বাফ- ১৬)। পবিত্র কুরানের রশিবৎ মোটা শিরাটিই হলো আলোচ্য মধ্যমা।
এবার এটি; কিভাবে ধারণ করে কামযজ্ঞ করলে ঊর্ধ্বরেতা হওয়া যায় এবং কিভাবে ধারণ করে কামসাধন করলে সাঁইদর্শন ও কাঁইদর্শন করা যায় সেটিই হলো মুখ্য বিষয়। অত্যন্ত হাস্যকর বিষয় হলো; একদল লোক আছেন উপাস্যের নামজপনার সময় এ মোটাশিরাটি চেপে ধরার কথা বলেন। তারা যুক্তি দেন যে; নামিরা যখন উপাস্যের নাম জপনা আরম্ভ করেন তখন বর্থ্য (শয়ত্বান. আ.ﺸﻴﻄﺎﻦ) এসে তার ধ্যান ও একনিষ্ঠতা ভঙ্গ করেন। বর্থ্য মাববদেহে সে মোটাশিরার মাধ্যমে প্রবেশ করে থাকে সেজন্য; ঐ মোটাশিরাটি শক্ত করে চেপে ধরলে মানবদেহে বর্থ্যও প্রবেশ করতে পারে না। যারফলে; নামির ধ্যানভঙ্গও হয় না। নামী ইচ্ছে মতো উপাস্যের নামজপনা শেষ করতে পারেন।
এ মোটা শিরাটি চেপে ধরার পদ্ধতি একেক পরম্পরায় একেক প্রকার। যেমন; কোনো কোনো পারম্পরিকদের মতে; চারজানু আসনের মতো করে বসে ডান পায়ের বৃদ্ধাঙুলি দ্বারা বাম পায়ের হাঁটুর ওপরের মোটা শিরাটি চেপে ধরলে বর্থ্য আর দেহে প্রবেশ করতে পারে না। আবার নামাজিদের মতে; নামাজে দাঁড়ানোর পর ডানপায়ের বৃদ্ধাঙুলি না নড়ালে বর্থ্য প্রবেশ করতে পারে না। আবার নামাজিদের একদলের মতে; নামাজে দাঁড়ানোর সময় পরস্পর পায়ের কনিষ্ট আঙুলের সঙ্গে কনিষ্ঠ আঙুল মিলিয়ে দাঁড়ালে বর্থ্য প্রবেশ করতে পারে না। তন্ত্র সাধকদের একদলের মতে; চারজানু আসনে বসে দুই পায়ের হাঁটু ভেঙ্গে অত্যন্ত শক্ত করে রাখলে কোনো ক্রমেই বর্থ্য প্রবেশ করতে পারে না। আবার মুসলমানদের আরবীয় মনীষীদের মতে; সবচেয়ে বড় যোদ্ধা হলেন ‘জিষ্ণু’ (অটল. আলি. আ.ﻋﻠﻰ) এবং জিষ্ণুর অসি হলো ‘মধ্যমা’ (মেরুদণ্ডের মধ্যস্থ নাড়ি. জুলফাক্বার. আ.ﺫﻭﺍﻠﻔﻗﺎﺮ)। অর্থাৎ; আরবরা বলে থাকেন- “আলির অসি হলো জুলফাক্বার।” তাই তারা বলে থাকেন যে; ওজম্বল (আলি) বসিধের (নবি) সাথে প্রায় সব কয়টি যুদ্ধেই অংশগ্রহণ করেছিলেন ইত্যাদি।
এসব মতবাদের আলোকে দেখা যায় মধ্যমা বা সুষুম্নার অনেক অনেক গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু কে কার কথা শুনেন। কেউ সাঁইয়ের বংশধর, কেউ সাঁইয়ের ঘরানার সন্তান ইত্যাদি নাম দিয়ে যিনি যেমনভাবে পারছেন তিনি তেমনিভাবে, সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিয়ে নিজের পেট মোটা করার প্রতিযোগিতায় আদাজল খেয়ে নেমে পড়েছেন। এসব দক্ষিণাসার গুরু ও গোঁসাইরা শিষ্যদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেন না। কেবল বাৎসরিকভাবে একবার বা দু’বার শিষ্য সম্মেলন করে- বার্ষিকী, দক্ষিণা, উপহার ও প্রণামী গ্রহণ করে থাকেন। এসব নামযশা গুরু ও গোঁসাইদের কারো কারো রোজ আবার বিশ হাজার হতে দুইলক্ষ টাকা পর্যন্ত। তারা বলে থাকেন- “একদিন বাড়িতে বসে না থেকে শিষ্যকুলে ভ্রমণে গিয়ে বিশেষ করে তিন হতে চারটি স্থানে বসতে পারলেই যে দর্শনী আসে তাতেই কখনও বিশ হাজার (২০,০০০) আবার কখনও দুইলক্ষ (২,০০,০০০) টাকা পর্যন্ত হয়ে যায়। যারফলে; আমার সাম্প্রদায়িক নিয়মনীতির সময় আছে? যাদের কোনো কাজ নেই কেবল তারাই সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক নীতিমালা নিয়ে বসে বসে লেখে ও পড়ে। সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক নীতিমালা ও পারম্পরিক নীতিমালা লেখা ও পড়ার কোনো সময় নেই” ইত্যাদি।
পরিশেষে বলতে চাই মধ্যমা প্রকৃতপক্ষে মানবদেহের সর্ব প্রধান শিরা। এ শিরার সাধন দ্বারা কেবল সিদ্ধিলাভ করা যায়। একে শ্বাস মনে করা কখনই উচিত নয়। এর পরও যারা একে শ্বাস মনে করবেন তারা এর বাস্তবতা বলে কিছুই পাবেন না। তবে; যখন একে প্রধানশিরা রূপে বিশ্বাস করবেন। এবং এটি; জেনে ও বুঝে নিয়ে সাধন আরম্ভ করবেন তখন দেখবেন শুক্র নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। তারপর; অটল হওয়া সম্ভব হবে এবং অটল হওয়ার পর সাঁইসাধন দ্বারা সাঁইদর্শন এবং কাঁইসাধন দ্বারা কাঁইদর্শন করে মানব জন্ম ধন্য করা সম্ভব হবে।
তথ্যসূত্র (References)
(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)
১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula) "আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"
রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)
২ যোজক সূত্র (Adder formula) "শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"
৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula) "শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula) "শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula) "শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
< উৎস [] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত () ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত > থেকে √ ধাতু => দ্রষ্টব্য পদান্তর :-) লিঙ্গান্তর অতএব × গুণ + যোগ - বিয়োগ ÷ ভাগ
- A great 70% flat rate for your items.
- Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
- We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.