৩২/৫. রস
Juice (জুস)/ ‘عَصِير’ (আসির)
ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘দুগ্ধ’ পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’ ‘দুগ্ধ’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা’ ‘ক্ষীর’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ‘অমৃতরস ও জল২’। এর ‘বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা’ ‘অমৃত’ এবং এর অন্যান্য ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ ‘শুভ্রাংশু’। এ পরিভাষাটি শ্বরবিজ্ঞানের ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’তে বর্ণিত ‘কামরস’, ‘দুগ্ধ’, ‘মূত্র’, ‘রজ’, ‘শুক্র’, ‘সুধা’ ও ‘মধু’ এ সাতটি ‘বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা’র ব্যাপক পরিভাষা রূপে ব্যবহৃত হয়। এজন্য; বর্ণনার ক্ষেত্র অনুযায়ী এর সঠিক দেহতাত্ত্বিক ব্যুৎপত্তি উদ্ঘাটন করা একান্ত প্রয়োজন। এটি; শ্বরবিজ্ঞানে; বিভিন্ন উপমায় ভিন্ন ভিন্ন পরিভাষায় ব্যবহৃত হয়। যেমন; কোথাও রস, কোথাও জল, আবার কোথাও বারি ইত্যাদি।
অভিধা (Appellation)
রস১ (বাপৌছ)বি নির্যাস, নিঃস্রাব, ক্ষরণ, জল, দুগ্ধ, আর্দ্রতা, অশ্রু, দ্রববস্তু, শ্লেষ্মা, সর্দি, স্বাদ, জ্বার দেওয়া ঘন দুধ, এক প্রকার মিষ্টান্ন, বৃক্ষগুলোর দুগ্ধবৎ আঠা, juice, ‘عَصِير’ (আসির), শোথ বা ফোলারোগ, অতিশয় অনুরাগ, কটু, তিক্ত, কষায়, অম্ল ও মধুর এসব রসনেন্দ্রিয় গ্রাহ্য গুণ (শ্ববি) সুধা, সুরা, মদ, মধু, শুভ্রজল, অন্নদেবতা, স্বর্গীয় পানীয় (ইপ) দিররা (আ.ﺪﺭﺓ) (ইংপ) sap, latex, suck (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘দুগ্ধ’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; তরল পানীয়কে রস বলা হয় ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, মাতৃস্তন্য হতে নিঃসৃত সুপেয় শ্বেত বর্ণের পানীয়কে রূপকার্থে রস বলা হয় (বাপৌছ) রস ও শুভ্রাংশু (বাপৌচা) অমৃত (বাপৌউ) অমৃতরস ও জল২ (বাপৌরূ) ক্ষীর (বাপৌমূ) দুগ্ধ।
রস২ (বাপৌউ)বি নির্যাস, নিঃস্রাব, ক্ষরণ, জল, আর্দ্রতা, অশ্রু, দ্রববস্তু, শ্লেষ্মা, সর্দি, স্বাদ, রোগ বিশেষ, শোথ বা ফোলারোগ, অতিশয় অনুরাগ, কটু তিক্ত কষায় অম্ল ও মধুর- এসব রসনেন্দ্রিয় গ্রাহ্য গুণ (“কামের ঘরে কপাট মেরে, উজান মুখে চালাও রস, দমের ঘর বন্ধ রেখে, যম রাজারে করো বশ।”) (পবিত্র লালন- ২৭৫/১) (শ্ববি) শুক্র, বীর্য, বিন্দু, রতী, semen, মনিউ (আ.ﻤﻧﻰ), নুত্বফা (আ.ﻧﻂﻔﺔ), রুজুলাত (আ.ﺮﺠﻮﻟﺔ) (রূপ্রশ) গোবিন্দ, অহল্যা, কালী, বারি, দুর্গা, পিতৃধন, বৈষ্ণবী, সীতা (ইদে) আদম (আ.ﺍﺪﻢ), ওয্যা (আ.ﻋﺯﻯٰ), জিন (আ.ﺠﻦ), পরী (ফা.ﭙﺮﻯ), বিলকিস (আ.بلقيس), যাকাত (আ.ﺯﻜﺎﺓ), জুলেখা (আ.ﺯﻟﻴﺠﺎ), লুত্ব (আ.ﻟﻮﻄ) (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘শুক্র’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; কোনকিছুর নির্যাসকে রস বলা হয় (খেজুর রস) ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, মৈথুনের সময়ে শিশ্ন হতে নিঃসৃত শুভ্র বর্ণের তরল পদার্থকে রূপকার্থে রস বলা হয় (বাপৌছ) আদিপিতা, আদিমানব, আদ্যাশক্তি, দৈত্য২, মহামায়া, মা ও স্বর্গীয় ফল (বাপৌচা) দুর্গা, নারাঙ্গী, বেহুলা, রতী, রাধা, সীতা ও সুন্দরী (বাপৌউ) অমির, আঙ্গুর, ধেনু, নির্যাস, পদ্ম, পিতৃধন ও রুটি (বাপৌরূ) ধন (বাপৌমূ) শুক্র।
রস৩ (বাপৌউ)বি নির্যাস, নিঃস্রাব, ক্ষরণ, জল, আর্দ্রতা, অশ্রু, দ্রববস্তু, শ্লেষ্মা, সর্দি, স্বাদ, রোগ বিশেষ, শোথ বা ফোলারোগ, অতিশয় অনুরাগ, কটু, তিক্ত, কষায়, অম্ল ও মধুর এসব রসনেন্দ্রিয় গ্রাহ্য গুণ (“সাড়ে তিন রতি বটে, দেখা যায় শাস্ত্রপাঠে, সাধ্যের মূল তিনরস ঘটে, তিনশত ষাট রসের বালা, জানলে সে রসের মরম, রসিক তারে যায় বলা।”) (পবিত্র লালন- ৩৬৫/২) (শ্ববি) ঈশ্বর, গুরু, গোঁসাই, নারায়ণ, নিমাই, নিরঞ্জন, প্রভু, বিষ্ণু, বুদ্ধ, সাঁই, স্বরূপ, স্বামী, খোদা (ফা.ﺨﺪﺍ), মা’বুদ (আ.ﻤﻌﺑﻭﺪ), মুহাম্মদ (আ.ﻤﺤﻤﺪ), রাসুল (আ.رَسُول), কাওসার (আ.ﻜﻭﺛﺮ), ফুরাত (আ.ﻔﺭﺍﺖ), God, nectar, elixir (দেপ্র) এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘পালনকর্তা’ পরিবারের ‘বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা’ ও শ্বরবিজ্ঞানের একটি ‘দেবতা’ বিশেষ (সংজ্ঞা) ১. সাধারণত; কোনকিছুর নির্যাসকে রস বলা হয় (খেজুর রস) ২. বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে, মাতৃগর্ভে সর্ব জীবের ভ্রূণ লালনপালনে নিয়োজিত অমৃতরসকে রূপকার্থে রস বলা হয় (বাপৌছ) ঈশ্বর, উপাস্য, চোর, পতিতপাবন, পরমগুরু, প্রভু, মনের-মানুষ ও সুধা (বাপৌচা) ননি, বিষ্ণু, মাণিক, রাজা, রাম, লালন, স্বরূপ ও হরি (বাপৌউ) অমৃতসুধা, গ্রন্থ, চন্দ্র, জল১, তীর্থবারি, পাখি৬, ফল ও ফুল১ (বাপৌরূ) সাঁই (বাপৌমূ) পালনকর্তা।
রস৪ (বাপৌছ)বি তাৎপর্য, মর্ম, রহস্য, ভেদ, অহংকার, রসিকতা, কৌতুক, উল্লাস, ভোগ, সুখ, পুঁজি, অর্থবল, আকর্ষণ, লাভ (এখন রস নেই) (আয়ু) পারদ (প্র) ১. পাঠক বা শ্রোতার মনের ওপর অনুরূপ প্রভাব বিস্তারকারী সাহিত্যের এ নয় প্রকার রস। যথা; শৃঙ্গার, হাস্য, করুণ, বীর, অদ্ভুদ, ভয়ানক, বীভৎস, শান্ত ও বাৎসল্য ২. বৈষ্ণব সাহিত্য ঋক, সাম, যজু ও অথর্ব এ চার বেদ ও সাধনার পাঁচ পন্থা ৩. শান্ত, সখ্য, দাস্য, বাৎসল্য ও মধুর এ পাঁচ রস।
রসের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (Some highly important quotations of juice)
রস১ (বাপৌউ)বি নির্যাস, জল, দুগ্ধ, Juice (জুস), ‘عَصِير’ (আসির)।
১. নির্যাস অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for juice)
“এক রস হয় প্রতিবাদী, এক রস হয় মর্মভেদী, এক রসে নৃত্য সাধি, নিত্যরসের সে গৌরাঙ্গ।” (পবিত্র লালন- ৭১১/৪)।
রস২ (বাপৌছ)বি তাৎপর্য, মর্ম, রহস্য, ভেদ (এখন রস নেই)।
২. তাৎপর্য অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for importance)
১. “কালো চুলে শোভে নারী, সাদা চুলে হয় সে বুড়ী, লালন বলে রসের বুড়ো, সাদা চুলে কলফ ঘসে।” (পবিত্র লালন- ২৯১/৪)।
২. “বেশ করে সে বৈষ্টমগিরি, রস নাই তার গুমান ভারী, হরিনামের ঢুঢু তারই, তিনগাছি জপমালা।” (পবিত্র লালন- ৬৪৪/২)।
৩. “শব্দ স্পর্শ রূপ রস গন্ধ, এ পঞ্চে হয় নিত্যানন্দ, যার অন্তরে সদা আনন্দ, নিরানন্দ জানে না সে।” (পবিত্র লালন- ৬৪৮/৩)।
৩. কামরস অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for mucus)
১. “করে একি রসের কল, শুভযোগে ডেকে বলে উজান বাঁকে চল, ছলছলে কল হলো বিকল, সহজে যেতে ধাক্কা খায়।” (পবিত্র লালন- ১০১/৩)।
২. “বিজলি ঘেরা, নবীন গোরা, পিছল সে ঘাট রসে ভরা, রতে গেলে দেয় না ধরা, তবু কতজন যায় মরিতে।” (বলন তত্ত্বাবলী)।
৪. দুগ্ধ অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for milk)
“তিনরতি আঠারো তিলে, ফুলের মোহর সাঁই গঠিলে, ফল বের হয়ে গাছের রস চুষলে, মানুষ রাক্ষস বটে।” (পবিত্র লালন- ১৯৫/৩)।
৫. মূত্র অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for urine)
১. “আমার দেখেশুনে, জ্ঞান হলো না, কী করতে কী করলাম দুগ্ধেতে মিশালাম চোনা।” (পবিত্র লালন- ১২৭/১)।
২. “প্রেমসাগরের ত্রিমোহনা, সরল সুধা গরল চোনা, সরল ধারা ভুল কর না, নইলে ক্ষ্যাপা যাবি মরি।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৯৯)।
৩. “মন আমার তুই, করলি একি ইতরপনা, দুগ্ধেতে যেমন তোর মিশল চোনা।” (পবিত্র লালন- ৭৩৪/১)।
৬. রজ অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for menses)
“মাস অন্তে মহাযোগ হয়, নিরস হতে রস ভেসে যায়, করে সে যোগের নির্ণয়, মীনরূপ খেলা খেললি না।” (পবিত্র লালন- ৯২২/৩)।
৭. বীর্য অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for semen)
“কামের ঘরে কপাট মেরে, উজান দিকে চালাও রস, দমের ঘর বন্ধ রেখে, যমরাজারে করো বশ।” (পবিত্র লালন- ২৭৫/১)।
৮. সুধা অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for nectar)
১. “আগে উদয় কামরতী, রস আগমন তারই সাথী, সে রসে হয়ে স্থিতি, খেলছে মানুষ প্রেমদাতা।” (পবিত্র লালন- ৮৮৮/২)।
২. “আজব এক রসিকনাগর ভাসছে রসে, হস্তপদ নাই তার বেগে ধায় সে।” (পবিত্র লালন- ৯৬/১)।
৩. “আঠারো মুক্বামে জানা, মহারসের বারামখানা, সে রসের ভিতরে কিনা, আলো করে সাঁই।” (পবিত্র লালন- ১১২/৩)।
৪. “টলে জীব অটলে ঈশ্বর, তাতে কী হয় রসিকনাগর, লালন কয় রসিক বিভোর, রস-ধ্যানে।” (পবিত্র লালন- ৯৭০/৪)।
৫. “ভেবে কয় কাঁইজি বলন, হলো না রস অন্বেষণ, বৃথা গেল মানবজনম, এ জনম আর পাবি না।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৮৬)।
৬. “মহারসে মত্ত রসবিহারী, সে নৌকায় সাঁই কাণ্ডারী, যার হাতে রসমুরলি- মুখে রসেশ্বরী, লালন বলে সে অখণ্ড-শিখর।” (পবিত্র লালন- ২৩০/৪)।
৭. “সাঁই সুভ্ররসের উপাসনা কুঁড়ে মন তোর হলো না, কোথায় রইল স্রাবস্তি একবার ভেবে দেখলি না।” (পবিত্র লালন- ২৮৬)।
৮. “রসের রসিক না হলে, কে গো জানতে পায়, কোথায় সাঁই অটল রূপে বারাম দেয়।” (পবিত্র লালন- ৮৫৯/১)।
৯. মধু অর্থে ‘রস’ পরিভাষাটির ব্যবহার (Using the terminology juice sense for honey)
১. “তলার ওপরে তলা, তার ভিতরে চিকনকালা, দেখা দেয় সে দিনের বেলা, রসেতে ভেসে।” (পবিত্র লালন- ৮৫৩/৩)।
২. “বলো গুরুর নাম বলো, ঐ নামে সুধা মাখা, গুরুর নাম বড় মধুরসে মাখা।” (পবিত্র লালন- ৬৮১/১)।
৩. “মুর্শিদতত্ত্ব অথৈ গভীরে, চাররসের মূল সে রস, রসিক হলে জানতে পারে।” (পবিত্র লালন- ৭৯৭/১)।
রসের সংজ্ঞা (Definition of juice)
সাধারণত; তরল পানীয়কে রস বলে।
রসের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of juice)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; মাতৃস্তন্য হতে নিঃসৃত সুপেয় শ্বেতবর্ণের পানীয়কে দুগ্ধ বা রূপকার্থে রস বলে।
রসের প্রকারভেদ (Variations of juice)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে রস দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান রস ও ২. উপমিত রস।
১. উপমান রস (Analogical juice)
সাধারণত; সর্বপ্রকার তরল পানীয়কে উপমান রস বলে।
২. উপমিত রস (Compared juice)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে মাতৃস্তন্য হতে নিঃসৃত সুপেয় শ্বেতবর্ণের পানীয়কে দুগ্ধ বা উপমিত রস বলে।
রসের পরিচয় (Identity of juice)
এটি ‘বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী’ এর ‘দুগ্ধ’ পরিবারের একটি ‘বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা’ বিশেষ। সাধারণভাবে কোনো উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহের নির্যাসকে রস বলা হয় (খেজুর রস)। তবে; শ্বরবিজ্ঞানে; একমাত্র মানবদেহ হতে আহরণকৃত জীবজলকে রস বলা হয় (দুগ্ধ, সাঁই)। সারাবিশ্বের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক পুস্তক-পুস্তিকায় এর ন্যূনাধিক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। তবে; এ পরিভাষাটি একেক গ্রন্থে একেক ভাষায় একেক পরিভাষায় ব্যবহার হওয়ার কারণে সাধারণ পাঠক-পাঠিকা ও শ্রোতাদের তেমন দৃষ্টিগোচর হয় না।
সাধারণত; সর্বপ্রকার তরল পানীয়কে রস বলা হয় কিন্তু শ্বরবিজ্ঞানে; দুগ্ধ, শুক্র, সুধা, মধু, কামরস, মূত্র ও রজকে রস বলা হয়। তবে; এখানে; কেবল দুগ্ধকেই রস বলা হয়েছে। সারাবিশ্বের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক পুরাণে ব্যবহৃত রস পরিভাষাটির দ্বারা উক্ত ৭টি সত্তাকেই বুঝানো হয়। এজন্য; অত্যন্ত সতর্কতার সাথে ব্যবহারের ক্ষেত্র অনুযায়ী এদের অভিধা উদ্ঘাটন করা সব পাঠক-পাঠিকা ও অনুরাগীদের একান্ত প্রয়োজন।
তথ্যসূত্র (References)
(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)
১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula) "আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"
রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)
২ যোজক সূত্র (Adder formula) "শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"
৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula) "শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula) "শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula) "শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"
< উৎস [] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত () ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত > থেকে √ ধাতু => দ্রষ্টব্য পদান্তর :-) লিঙ্গান্তর অতএব × গুণ + যোগ - বিয়োগ ÷ ভাগ
- A great 70% flat rate for your items.
- Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
- We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.