সকাল

৫২/১. সকাল
Morning (মর্নিং)/ ‘صباح’ (সাবহা)

ভূমিকা (Prolegomenon)
এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর প্রথম প্রহর পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা। এর বাঙালী পৌরাণিক মূলক সত্তা প্রথম প্রহর। এর বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা ঊষা। এর বাঙালী পৌরাণিক চারিত্রিক পরিভাষা আদিত্যবালেন্দু এবং এর বাঙালী পৌরাণিক ছদ্মনাম পরিভাষা প্রতিপদসোমবার

অভিধা (Appellation)
সকাল (বাপৌউ)বি প্রত্যুষ, প্রভাত, ভোর, morning, ‘صباح’ (সাবহা) বিণ ত্বরা, শীঘ্র, দ্রুত ক্রিবিণ তাড়াতাড়ি, অবিলম্বে, বেলা থাকতে থাকতে (প্র) . পবিত্রতার প্রথম  প্রহর . সাঁই আগমনের সময় (শ্ববি) ঊষা, প্রতিপদ, প্রথম প্রহর, aurora, ‘ﻔﺠﺮ’ (ফাজারা), dawn, ‘.ﻆﻬﺮ’ (জোহর), ‘.ﻔﻟﻖ’ (ফালাক্ব), ‘.ﺑﺭﺍﺀﺓ’ (বারায়াত), ‘.ﺼﺑﺢ’ (সুবহ), ‘ফা.ﺸﺑﻰ ﺑﺭﺍﺀﺓ’ (শবেবরাত), ‘.ﺍﻮﻞ ﻮﻗﺖ’ (আওয়াল ওয়াক্ত) (দেপ্র) এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর প্রথম প্রহর পরিবারের বাঙালী পৌরাণিক উপমান পরিভাষা বিশেষ (সংজ্ঞা) . প্রাতঃকাল বা ঊষাকে সকাল বলা হয় . রজস্বলাদের পবিত্রতার প্রথম প্রহরকে উপমার্থে সকাল বলা হয় (বাপৌছ) প্রতিপদ ও সোমবার (বাপৌচা) আদিত্য ও বালেন্দু (বাপৌউ) ঊষা (বাপৌরূ) সকাল (বাপৌমূ) প্রথম প্রহর ।

সকালের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্ধৃতি (Some highly important quotations of morning)
১.   “পেয়ে মদনরসের গোলা, ভাংলি অনুরাগের তালা, মরলিরে প্রভাত বেলা, চিনিতে মিশালি বালি।” (পবিত্র লালন- ৩১০/৩)
২.   “যুগল-চাঁদের স্বরূপ আভা, সকাল বিকাল মনলোভা, ভূলোক-দ্যুলোক করে শোভা, ষোড়শী ষোল কলায়।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১০৫)
৩.   “সকাল-সন্ধ্যা পুরুষ মারে, ভরা সেথা চোর বাটপাড়ে, বলন কয় ধন বাঁচাতে, তিনতলা পাহারা চাই।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৯১)

সকালের কয়েকটি সাধারণ উদ্ধৃতি (Some ordinary quotations of morning)
১.   “অবৈধ ভূমি কিনিলে- প্রমাণে নাম না লিখিলে, সাগরপাড়ে ঘর বাঁধিলে, দুই বেলায় বন্যা আসে- সকাল-সন্ধ্যা বানে ভাসে, কী দিয়া ঠেকাইবি বান।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১৪৮)
২.   “ওঠে ডুবে সাঁজ-সকাল, ঘুরছে কাঁই অনন্তকাল, বলন কাঁইজি কয় ভাবিয়া, কালো-সাদা হয়ে সে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২০৩)
৩.   “কোমলকোঠা ঘরের মাঝে, চলেফিরে সকাল সাঁঝে, তারে মূলাধারে পাবি খুঁজে, দিব্য আখি চৈতন্য হলে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২০)
৪.   “জয়া রাই দাঁড়িয়ে কেন, কৃষ্ণ পানে চেয়ে, সকালবেলা ওঁকে ছুয়ে, কে মরবে নেয়ে।” (পবিত্র লালন- ৪৫৮/১)
৫.   “জোয়ার ভাটা সন্ধ্যা সকাল, বাও চেনে ধরো হাল, বলন কয় প্লবতাহীন খাল, খাটে না মাঝিগিরী।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৯৯)
৬.   “তিনশতষাট রসের নদী, ত্রিধারা বয় নিরবধি, ত্রিশসাল পরমনিধি, সকাল বিকাল চলেফেরে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৩০০)
৭.   “ত্রিধারা ভরা নদী, সকালেই যাইতাম যদি, নদীটি পাড়ি দিয়ে, এ জনম সফল হতো, কাঁইয়ের দেখা মিলিত, গুরু ত্রিবেণীর পাড়ে গিয়ে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৯৪)।
৮.   “নাই তার সকাল বিকাল, নাই তার কালাকাল, অবধারী, মেঘ মেঘেতে সৃষ্টির কারবার, তারাও সব ইন্দ্ররাজার আজ্ঞাকারী।” (পবিত্র লালন- ৪৬৫/২)
৯.   “নিত্য নিত্য বন ছাড়ি, সকালে যেতাম বাড়ি, আজ মোদের দেখে দেরি, মা আছে পন্থপানে চেয়ে।” (পবিত্র লালন- ৯০৩/৩)
১০. “নিধুবনেই বসে কালা, বংশীটি বাজায় দোতালা, সকাল বিকাল দুই বেলা, তার দু’রঙ্গে আনাগোনা।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১৩)
১১.  “পড়রে দায়িমী নামাজ, দিন হলো আখিরি, মা’শুক্বরূপ রেখে দিলে, দেখ ইশক্বের বাতি জ্বেলে, কিবা সকাল কী বৈকালে, দায়িমীর নাই অবধারী।” (পবিত্র লালন- ৪৬৫/১)
১২.  “মেঘে যেমন সৌদামিনী, এ দেহে সাঁই বাস তেমনি, সকাল সাঁঝে ভাঁসেন তিনি, নীরাকারে বায়ু ধরে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৩০৪)
১৩. “যার আশায় জগৎ বেহাল, তার আছে কী সকাল বিকাল, তিলেক মাত্র না দিলে জল, ব্রহ্মাণ্ড রয় না।” (পবিত্র লালন- ৪৬৫/২)
১৪. “লালন দরবেশ বলে, মনারে মনা আয় সকালে, এ মানবজনম যায় বিফলে, বসে সঠিক বিধান কর।” (পবিত্র লালন- ১৩৫/৪)
১৫. “সকাল বিকাল জোয়ার ভাটা বহে ত্রিধারাসাগরে, রক্তিম সাদা পাড়ি দিয়া যাইও কালা ধারে, অমৃতসুধা দুগ্ধ মধু যত পারো খাইতে যাদু, বলন কয় সাবধানে সাধু প্রাণ ভরিয়া খাও।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৫২)
১৬.  “সকাল বিকাল দুইধারা, না চিনলে যায় না ধরা, বলন কয় অধর ধারা, তিন যোগে কফিন পরা।” (বলন তত্ত্বাবলী- ১৬৫)
১৭. “সকাল বিকাল দুই রং ধরে সাদা কাল এক মাসে, বলন কয় থাইক সেই তাজা কাল ফলের আশে, চার বাহক ছয় প্রহরে- পাহারা দেয় ৬টি চোরে, ফাঁকি দিয়া তিন চক্ষুকে- বুলবুলিতে খাইয়া যায়।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২৪৬)
১৮. “সকালবেলা চিকনকালা, এলে কী মনে করে, তুমি এলে হে নিশি-জাগা রাধার দ্বারে।” (পবিত্র লালন- ৯০২/১)
১৯.  “সকালবেলা যেতে ঘাটে, গৌরাঙ্গরূপ উদয় পাটে,  করোয়া ধারণ করেতে, কটিতে ডোর কোপনি।” (পবিত্র লালন- ৭৩৮/২)
২০. “সকাল সন্ধ্যা নিরবধি, চলেফেরে সাঁই দরদী, দুই মৃণালে কর সন্ধি, নিরীক্ষ ধর বায়ু ঘরে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ২১)
২১.  “সকাল সাঁঝে জোয়ার ভাটা, সুধা মধু লবণকটা, সাধনে নাই কোন ঘটা, ত্রিধারা জল তল ওপরে।” (বলন তত্ত্বাবলী- ৩০৪)
২২. “সকালে যাই ধেনু লয়ে, এ বনে বাঘ আছে ভাই, মা আমায় দিয়েছে কয়ে।” (পবিত্র লালন- ৯০৩/১)।২৩. “সে যমেরে দেখিয়ে কলা, থাক বসে থাক সাধনতলা, সকাল বিকাল দুই বেলা, মাছ তুলে আন বড়শিতে। (বলন তত্ত্বাবলী)

সকালের সংজ্ঞা (Definition of morning)
সাধারণত; প্রাতঃকাল বা ঊষাকে সকাল বলে।

সকালের আধ্যাত্মিক সংজ্ঞা (Theological definition of morning)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; রজস্বলাদের পবিত্রতার প্রথম প্রহরকে উপমার্থে সকাল বলে।

সকালের প্রকারভেদ (Variations of morning)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; সকাল দুই প্রকার। যথা; ১. উপমান সকাল ও ২. উপমিত সকাল।

. উপমান সকাল (Analogical morning)
সাধারণত; প্রাতঃকাল বা ঊষাকে উপমান সকাল বলে।

. উপমিত সকাল (Compared morning)
বাঙালী শ্বরবিজ্ঞানে ও বাঙালী পুরাণে; রজস্বলাদের পবিত্রতার প্রথম প্রহরকে উপমিত সকাল বলে।

সকালের পরিচয় (Identity of morning)
এটি বাঙালী পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী এর প্রথম প্রহর পরিবারের অধীন একটি বাঙালী পৌরাণিক রূপক পরিভাষা বিশেষ। সারাবিশ্বের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক পুস্তক-পুস্তিকায় এর ন্যূনাধিক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। তবে; এ পরিভাষাটি একেক গ্রন্থে একেক ভাষায় ব্যবহার হওয়ার কারণে সাধারণ পাঠক-পাঠিকা ও শ্রোতাদের তেমন দৃষ্টিগোচর হয় না।

সাধারণত; প্রাতঃকাল বা ঊষাকে সকাল বলা হয় কিন্তু শ্বরবিজ্ঞানে; রজস্বলাদের পবিত্রতার প্রথম প্রহরকে সকাল বলা হয়। উল্লেখ্য যে; সারাবিশ্বের কোনো মরমী, সাম্প্রদায়িক ও পারম্পরিক পুরাণে বর্ণিত সূর্য দৃশ্যমান হওয়ারূপ সকাল নিয়ে বিন্দু মাত্র আলোচনা করা হয় নি। বরং রজস্বলাদের পবিত্রতার প্রথম প্রহররূপ সকাল নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে। অথচ বড় দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় হলো সারাবিশ্বের সাম্প্রদায়িক মনীষী ও বক্তারা শ্বরবিজ্ঞানে বর্ণিত সকাল পরিভাষাটির দ্বারা কেবল সৌরজগতের সূর্য দৃশ্যমান হওয়ারূপ সকালকেই বুঝেন এবং বুঝিয়ে থাকেন। দৈহিক-সকালের আলোচনার ব্যাখ্যা কোটি বছরও যদি সৌর-সকাল দ্বারা করা হয়, তবুও; কোনো মানুষ বা কোনো জাতির তিল পরিমাণ উপকারও হবে না। কাদৈহিক-সকাল হলো দেহঘড়ির সর্বপ্রথম প্রহর, অন্যদিকে; সৌর-সকাল হলো প্রত্যুষ। দৈহিক-সকালে দেহে সাঁই অবতরণ করেন কিন্তু সৌর সকালে আগমন করে না ছাইও।

আলোচনার যবনিকায় উপনীত হয়ে বলা যায় যে; বিশ্ববিখ্যাত সাম্প্রদায়িক মহাগ্রন্থ বা পুস্তক-পুস্তিকা বা সাম্প্রদায়িক পৌরাণিক সাহিত্যাদির এমন অভিধা বিভ্রাট হতেই সৃষ্টি হয়েছে বর্তমানকালের সাম্প্রদায়িক দলাদলি। সাম্প্রদায়িক মনীষী-বক্তাদের বাতাবরণে কালগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে আত্মদর্শন। সৃষ্টি হয়েছে ভুয়াদর্শন, মনগড়াদর্শন, অন্ধবিশ্বাসদর্শন ও সাম্প্রদায়িক পৌরাণিক কাহিনী দর্শন। এসব কারণের সাম্প্রদায়িক মনীষী-বক্তারা একে অন্যকে গ্রহণ করতে পারে না। পরে একে অন্যের মনগড়া ও ভুয়াদর্শনগুলো গ্রহণ করতে। পারে না পরস্পরের ঘাড়তেড়ামি সহ্য করতে। আর এ হতেই দল ভেঙ্গে নতুন দল গঠন, এক ভুয়াদর্শন ভেঙ্গে নতুন ভুয়াদর্শন সৃষ্টি, কারো দিশারী দাবি করা, কারো প্রভু দাবি করা, কারো প্রভুর পুত্র দাবি করা, কারো প্রভুর দূত দাবি করা, কারো প্রভুর দূতের দূত দাবি করা, কেউ প্রভু বিধান পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করার টেন্ডারবাজি করা ইত্যাদির উদ্ভব হচ্ছে। সারা বিশ্বের সর্বপ্রকার সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসবৃত্তির মূলকারণই হলো যার যার সাম্প্রদায়িক গ্রন্থের অভিধা বিভ্রাট বা অভিধা বিভ্রান্তি। ভারতবর্ষের এমন সাম্প্রদায়িক দৈন্যদশা হতে উত্তরণের একমাত্র পথ হচ্ছে আত্মদর্শন ব্যাপকভাবে প্রচার-প্রসার করা। কেবল আত্মদর্শনই পারে সাম্প্রদায়িকদের ভুয়া স্বর্গ-নরক ও ভুয়া পাপ-পুণ্য বাণিজ্যের খপ্পর হতে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে। কেবল আত্মতত্ত্ব ভেদ জ্ঞান পারে গুরুবাদী নামে ভণ্ড, বক-ধার্মিক ও বিড়াল তপস্বী গোঁসাই-গুরুদের গুরুতন্ত্র হতে জাতিকে উদ্ধার করতে।

তথ্যসূত্র (References)

(Theology's number formula of omniscient theologian lordship Bolon)

১ মূলক সংখ্যা সূত্র (Radical number formula)
"আত্মদর্শনের বিষয়বস্তুর পরিমাণ দ্বারা নতুন মূলক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়।"

রূপক সংখ্যা সূত্র (Metaphors number formula)

২ যোজক সূত্র (Adder formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে ভিন্ন ভিন্ন মূলক সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন যোজক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, গণিতে ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা-সহগ যোগ করে নতুন রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায় না।"

৩ গুণক সূত্র (Multiplier formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে এক বা একাধিক মূলক-সংখ্যার গুণফল দ্বারা নতুন গুণক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

৪ স্থাপক সূত্র (Installer formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে; এক বা একাধিক মূলক সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে স্থাপন করে নতুন স্থাপক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

৫ শূন্যক সূত্র (Zero formula)
"শ্বরবিজ্ঞানে মূলক সংখ্যার ভিতরে ও ডানে শূন্য দিয়ে নতুন শূন্যক রূপক সংখ্যা সৃষ্টি করা যায়; কিন্তু, মূলক সংখ্যার কোন পরিবর্তন হয় না।"

< উৎস
[] উচ্চারণ ও ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত
() ব্যুৎপত্তির জন্য ব্যবহৃত
> থেকে
√ ধাতু
=> দ্রষ্টব্য
 পদান্তর
:-) লিঙ্গান্তর
 অতএব
× গুণ
+ যোগ
- বিয়োগ
÷ ভাগ

Here, at PrepBootstrap, we offer a great, 70% rate for each seller, regardless of any restrictions, such as volume, date of entry, etc.
There are a number of reasons why you should join us:
  • A great 70% flat rate for your items.
  • Fast response/approval times. Many sites take weeks to process a theme or template. And if it gets rejected, there is another iteration. We have aliminated this, and made the process very fast. It only takes up to 72 hours for a template/theme to get reviewed.
  • We are not an exclusive marketplace. This means that you can sell your items on PrepBootstrap, as well as on any other marketplate, and thus increase your earning potential.

পৌরাণিক চরিত্রায়ন সত্তা সারণী

উপস্থ (শিশ্ন-যোনি) কানাই,(যোনি) কামরস (যৌনরস) বলাই (শিশ্ন) বৈতরণী (যোনিপথ) ভগ (যোনিমুখ) কাম (সঙ্গম) অজ্ঞতা অন্যায় অশান্তি অবিশ্বাসী
অর্ধদ্বার আগধড় উপহার আশ্রম ভৃগু (জরায়ুমুখ) স্ফীতাঙ্গ (স্তন) চন্দ্রচেতনা (যৌনোত্তেজনা) আশীর্বাদ আয়ু ইঙ্গিত ডান
চক্ষু জরায়ু জীবনীশক্তি দেহযন্ত্র উপাসক কিশোরী অতীতকাহিনী জন্ম জ্ঞান তীর্থযাত্রা দেহাংশ
দেহ নর নরদেহ নারী দুগ্ধ কৈশোরকাল উপমা ন্যায় পবিত্রতা পাঁচশতশ্বাস পুরুষ
নাসিকা পঞ্চবায়ু পঞ্চরস পরকিনী নারীদেহ গর্ভকাল গবেষণা প্রকৃতপথ প্রয়াণ বন্ধু বর্তমানজন্ম
পালনকর্তা প্রসাদ প্রেমিক বসন পাছধড় প্রথমপ্রহর চিন্তা বাম বিনয় বিশ্বাসী ব্যর্থতা
বিদ্যুৎ বৃদ্ধা মানুষ মুষ্ক বার্ধক্য মুমুর্ষুতা পুরুষত্ব ভালোবাসা মন মোটাশিরা যৌবন
রজ রজপট্টি রজস্বলা শুক্র মূত্র যৌবনকাল মনোযোগ রজকাল শত্রু শান্তি শুক্রপাত
শুক্রপাতকারী শ্বাস সন্তান সৃষ্টিকর্তা শুক্রধর শেষপ্রহর মূলনীতি সন্তানপালন সপ্তকর্ম স্বভাব হাজারশ্বাস
ADVERTISEMENT
error: Content is protected !!